• রবিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৩, ১১:৪৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
“কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি” — মতিঝিল দিলকুশায় মনি মুক্তা রিয়াদ সাইদুল গংদের প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা (পর্ব-২) আরিয়ান’র মনমুগ্ধ অভিনয়ে কান্নায় ভেঙে পড়লেন দর্শকরা প্রতিমন্ত্রী ফরহাদের আয় বেড়েছে, স্ত্রীর বেড়েছে সম্পদ সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়াই ১মাসে তিনবার গ্রেফতার চা বিক্রেতা আনারুল!   “কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ” এখনো বহাল তবিয়াতে মতিঝিল অফিস পাড়ায় অবৈধ স্টাফ বাস স্ট্যান্ড (পর্ব-৪) “কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি” মতিঝিল দিলকুশায় মনি মুক্তা রিয়াদ সাইদুল গংদের প্রকাশ্য মাদক ব্যবসা হালিশহর থানার অভিযানে বিপুল পরিমান চোলাই মদ উদ্ধার আটক স্বামী-স্ত্রী খাগড়াছড়িতে স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল, তৃণমূল বিএনপি ও কংগ্রেসের স্থগিত শান্তি চুক্তির ২৬তম বর্ষপূর্তিতে নাইক্ষ্যংছড়ি ১১ বিজিবির র‍্যালি উপহার সামগ্রী শীতবস্ত্র বিতরণ “অর্থ মন্ত্রণালয় ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি” টাকা আর লবিং থাকলে আইন থাকে ভ্যানিটি ব্যাগে ডিজিএম সৈয়দ সালমা উসমান

২৭ ডিমের প্রতিষ্ঠানকে ১২ লাখ টাকা জরিমানা

অনলাইন ভার্সন
অনলাইন ভার্সন
আপডেটঃ : সোমবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক

বাজারের দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাজধানীর কাপ্তান বাজার, ওয়ারী ও যাত্রাবাড়ীর ডিমের আড়তে অভিযান চালিয়ে ২৭টি প্রতিষ্ঠানকে ১২ লাখ ১৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‍্যাব) ভ্রাম্যমাণ আদালত।

সোমবার (১৪ আগস্ট) বিকেলে র‍্যাব-১০ এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) এএসপি সাইফুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

সাইফুর রহমান বলেন, আজ ভোর সাড়ে ৪টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত র‍্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাজহারুল ইসলামের নেতৃত্বে র‌্যাব-১০ এর একটি দল রাজধানীর কাপ্তান বাজার, ওয়ারী ও যাত্রাবাড়ীর ডিমের আড়তে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে। অভিযানে দেখা যায়, এসব আড়তের ব্যবসায়ীরা রশিদ ছাড়া ডিম কেনাবেচা করছেন। এ অভিযোগে ২৭টি প্রতিষ্ঠানকে ১২ লাখ ১৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

তিনি বলেন, আমাদের প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানা যায় যে- বেশ কিছুদিন ধরে এ অসাধু ব্যবসায়ীরা অতিরিক্ত মুনাফা লাভের উদ্দেশে অধিক মূল্যে ডিম বিক্রি করে আসছিলেন।

এর আগে র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাজহারুল ইসলাম বলেন, রাজধানীর কাপ্তান বাজার হচ্ছে ডিমের অন্যতম একটি আড়ত। এখান থেকে ডিমের সাপ্লাই নিয়ন্ত্রণ করা হয়। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের এজেন্সি থেকে এ কাপ্তান বাজারে ডিম আসে। পাইকারি ব্যবসায়ী ডিম কেনেন ও পরে তারা বিক্রি করেন। তবে এ ক্ষেত্রে ক্রেতা এবং বিক্রেতার কাছে পাকা রশিদ থাকতে হবে। সেখানে কত টাকা দরে ডিম কিনে এনেছেন এবং কত টাকা দরে বিক্রি করছেন তা পাকা রশিদে স্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকতে হবে।

তিনি বলেন, দুঃখের বিষয় এখানে কোথায় কোনো পাকা রশিদ আমরা পাইনি। রশিদে শুধু ডিমের সংখ্যা লেখা আছে কিন্তু টাকার কথা উল্লেখ নেই। এছাড়া এখানকার পাইকারি ব্যবসায়ীরা যে দামে ডিম বিক্রি করছেন সেই টাকাও লেখা নেই। এ অভিযোগে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বললে তারা এসব বিষয়ে কিছু জানতেন না বলে জানিয়েছেন। যারা অন্যায়ভাবে ব্যবসা করছেন, তাদের জরিমানার আওতায় আনা হবে। এ ক্ষেত্রে তাদের দুই লাখ, এক লাখ, পঞ্চাশ হাজার ও দশ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, যারা ডিম কিনে আনবেন এবং বিক্রি করবেন তাদের উভয়েরও পাকা রশিদ থাকতে হবে। অন্যথায় তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। অভিযান চলছে, অভিযান শেষে বিস্তারিত জানানো হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ