• রবিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৩, ১১:৩৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
“কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি” — মতিঝিল দিলকুশায় মনি মুক্তা রিয়াদ সাইদুল গংদের প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা (পর্ব-২) আরিয়ান’র মনমুগ্ধ অভিনয়ে কান্নায় ভেঙে পড়লেন দর্শকরা প্রতিমন্ত্রী ফরহাদের আয় বেড়েছে, স্ত্রীর বেড়েছে সম্পদ সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়াই ১মাসে তিনবার গ্রেফতার চা বিক্রেতা আনারুল!   “কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ” এখনো বহাল তবিয়াতে মতিঝিল অফিস পাড়ায় অবৈধ স্টাফ বাস স্ট্যান্ড (পর্ব-৪) “কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি” মতিঝিল দিলকুশায় মনি মুক্তা রিয়াদ সাইদুল গংদের প্রকাশ্য মাদক ব্যবসা হালিশহর থানার অভিযানে বিপুল পরিমান চোলাই মদ উদ্ধার আটক স্বামী-স্ত্রী খাগড়াছড়িতে স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল, তৃণমূল বিএনপি ও কংগ্রেসের স্থগিত শান্তি চুক্তির ২৬তম বর্ষপূর্তিতে নাইক্ষ্যংছড়ি ১১ বিজিবির র‍্যালি উপহার সামগ্রী শীতবস্ত্র বিতরণ “অর্থ মন্ত্রণালয় ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি” টাকা আর লবিং থাকলে আইন থাকে ভ্যানিটি ব্যাগে ডিজিএম সৈয়দ সালমা উসমান

বৃষ্টিতে ভেসে গেছে নিচের মাটি, হিমাচলে ঝুলে গেছে রেললাইন

অনলাইন ভার্সন
অনলাইন ভার্সন
আপডেটঃ : বৃহস্পতিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৩

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
ভারতের হিমাচল প্রদেশে গত কয়েকদিন ধরে অব্যাহতভাবে ঝরছে বৃষ্টি। আর এই টানা বৃষ্টিতে সেখানে বিভিন্ন জায়গায় ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে। এছাড়া সেখানে শতবর্ষ পুরোনো একটি মন্দির ধসে পড়ে অন্তত ৭ জনের প্রাণহানি হয়েছে।

টানা বৃষ্টির ভয়াবহতা ফুটে ওঠেছে প্রদেশের সিমলার একটি পাহাড়ে। সেখানে বৃষ্টির পানিতে ভেসে গেছে টয় ট্রেনের রেললাইনের মাটির নিচের অংশ। এতে ঝুলে গেছে লাইনের বিশাল একটি অংশ।

যদিও এই লাইনটি মূল রেললাইনের কোনো অংশ নয়। তবে কালকা থেকে সিমলা পর্যন্ত যাওয়া এই টয় ট্রেনের লাইনের সঙ্গে জড়িয়ে আছে অনেকের শৈশব।

পাহাড়ের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ৯৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এ লাইন কালকা থেকে শুরু হয়ে সিমলার পাহাড়ের ওপর দিকে চলে গেছে। এই ট্রেনে চলার সময় পর্যটকরা উপভোগ করতে পারেন দুই পাশের পাহাড়ি সৌন্দর্য্য ও বনাঞ্চল। এই পথে চলাচল করতে প্রায় ৫ ঘণ্টা সময় প্রয়োজন হয়।

তবে বৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পর লাইনটি এখন ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে ওঠেছে। রেলের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, আবারও এই লাইনে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হতে এক মাস সময় লাগবে সঙ্গে খরচ করতে হবে ১৫ কোটি রুপি।

এদিকে বৃষ্টিজনিত কারণে হিমাচল প্রদেশে এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে ৬০ জনের প্রাণহানি হয়েছে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সুখিন্দার সিং সুখো জানিয়েছেন, বৃষ্টিতে রাজ্যের ১০ হাজার কোটি রুপির সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। যা পুষিয়ে ওঠতে কমপক্ষে ১ বছর সময় লাগবে।

বর্তমানে সেখানে ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স ফোর্সের সদস্যরা কাজ করছেন। এছাড়া সেখানে উদ্ধার অভিযান চালাচ্ছে বিমানবাহিনী। বিভিন্ন জায়গায় আটকে যাওয়া সাধারণ মানুষদের নিরাপদস্থানে নিয়ে যাওয়ার কাজ করছে তারা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ