• সোমবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৯:০০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
“কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি” — মতিঝিল দিলকুশায় মনি মুক্তা রিয়াদ সাইদুল গংদের প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা (পর্ব-২) আরিয়ান’র মনমুগ্ধ অভিনয়ে কান্নায় ভেঙে পড়লেন দর্শকরা প্রতিমন্ত্রী ফরহাদের আয় বেড়েছে, স্ত্রীর বেড়েছে সম্পদ সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়াই ১মাসে তিনবার গ্রেফতার চা বিক্রেতা আনারুল!   “কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ” এখনো বহাল তবিয়াতে মতিঝিল অফিস পাড়ায় অবৈধ স্টাফ বাস স্ট্যান্ড (পর্ব-৪) “কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি” মতিঝিল দিলকুশায় মনি মুক্তা রিয়াদ সাইদুল গংদের প্রকাশ্য মাদক ব্যবসা হালিশহর থানার অভিযানে বিপুল পরিমান চোলাই মদ উদ্ধার আটক স্বামী-স্ত্রী খাগড়াছড়িতে স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল, তৃণমূল বিএনপি ও কংগ্রেসের স্থগিত শান্তি চুক্তির ২৬তম বর্ষপূর্তিতে নাইক্ষ্যংছড়ি ১১ বিজিবির র‍্যালি উপহার সামগ্রী শীতবস্ত্র বিতরণ “অর্থ মন্ত্রণালয় ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি” টাকা আর লবিং থাকলে আইন থাকে ভ্যানিটি ব্যাগে ডিজিএম সৈয়দ সালমা উসমান

ডেঙ্গুতে দৈনিক ৪০ হাজার ব্যাগ স্যালাইন প্রয়োজন : স্বাস্থ্যমন্ত্রী

অনলাইন ভার্সন
অনলাইন ভার্সন
আপডেটঃ : শনিবার, ১২ আগস্ট, ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক,
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, সারাদেশে হঠাৎ করেই ডেঙ্গু রোগী বেড়ে যাওয়ায় স্যালাইনের চাহিদা বেড়েছে। চাহিদা পূরণে পর্যাপ্ত স্যালাইন প্রস্তুত রাখতে বলা হয়েছে। প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৪০ হাজার ব্যাগ স্যালাইন প্রয়োজন হচ্ছে। সে হিসেবে মাসে ১২ লাখ স্যালাইন প্রয়োজন।

শনিবার (১২ আগস্ট) সকাল ১১ টার দিকে মানিকগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের ডেঙ্গু ইউনিট পরিদর্শন শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, যারা বাংলাদেশে স্যালাইন তৈরি করে তাদের বলেছি, তারা যেন ফুল প্রোডাকশন করে। সব ঔষধ কোম্পানি মিলেও চাহিদার সমপরিমাণ স্যালাইন উৎপাদন করতে পারছে না। এজন্য গত দুই দিন আগে সভা করেছি, সেখানে স্যালাইন উৎপাদনের বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সরকারি হাসপাতালগুলোতে কীট সংকট নেই। সাপ্লাই কম থাকলে প্রয়োজনে দেশের বাইরে থেকে আমদানি করতে হবে।

মন্ত্রী আরও বলেন, চিকিৎসার সব ব্যবস্থা আছে। ঢাকা শহরেই শুধু ৩ হাজার বেড প্রস্তুত রাখা আছে, ২ হাজার বেডে রোগী ভর্তি। সারাদেশে ৫ হাজার বেড প্রস্তুত রাখার জন্য বলেছি, এখনও পর্যাপ্ত বেড খালি আছে। ডেঙ্গু রোগী কমাতে হলে মশার উপদ্রব কমাতে হবে। যাতে মশা মানুষকে কামড়াতে না পারে। সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভাকে আহ্বান করেছি তারা যাতে ভালো করে স্প্রে করে।

ডেঙ্গু ইউনিট পরিদর্শনের সময় আর উপস্থিত ছিলেন- জেলা প্রশাসক রেহেনা আক্তার, সিভিল সার্জন ডা.মোয়াজ্জেম আলী খান চৌধুরী, মানিকগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা.মোহাম্মদ বাহাউদ্দিন, আবাসিক মেডিকেল অফিসার কাজী একেএম রাসেলসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ