— লামায় কুমারি ইসকাটা নামকস্থানে এডিবি ব্রিকস নামে একটি ইটভাটায় অভিযান করে ২টি স্কেবেটর নষ্ট করে দিয়েছেন ভ্রাম্যান আদালত। জেলা প্রশাসনের নির্দেশে লামা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এস এম রাহাতুল ইসলাম এই অভিযানে নেতৃত্ব দেন বলে জানাগেছে। অনেকটা লোকচক্ষুর আড়ালে এই ইটভাটাটি পাহাড় কেটে সাবাড় করছিল। এমন সংবাদ বান্দরবান জেলা প্রশাসকের নজরে আসলে অভিযান চালায় কর্তৃপক্ষ। এ সময় পাহাড় কাটার কাজে ব্যহৃত ২টি স্কেবেটর ভেঙ্গে দেয়ার পাশাপাশি, পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ এর ৬ এর খ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে ভাটা মালিক নুরুল আফসারের এক লাখ বিশ হাজার টাকা জরিমানা করেন ভ্রম্যমান আদালত। প্রসঙ্গতঃ বান্দরবারবান জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ইটভাটায় পাহাড় কাটা হচ্ছে। বান্দরবান সোয়ালক, মাঝেরপাড়া, আমতলী, বঙ্গপাড়া, সেমিডলুপাড়া, খানসামাপাড়া টঙ্গাবতী। লামা ফাইতং ইউনিয়নে বিভিন্ন স্থানে, গজালিয়া, সরই, ফাঁসিয়াখালী। আলীকদম পানবাজার, আমতলী। নাইক্ষ্যংছড়ি সদর, সোনাইছড়ি, বাইশফাঁড়ি, বরইতলী, আজোখাইয়া ও মগপাড়া। এ সব এলাকার ফিল্ডগুলোতে এই মৌসুমে মাটির জোগান করা হয়। এই চাহিদা মেটাতে স্কেবেটর দিয়ে মাটি কেটে পাহাড় ধ্বংস করে চলছে এরা। পরিবেশ অধিদপ্তর পাহাড় ধ্বংস যজ্ঞে অনেকটা নিরব বলে, দীর্ঘদিনের অভিযোগ লামায় অবৈধ ইটভা ও পাহাড় কাটার বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছেন প্রশাসন। ২২ আগস্ট লামায় কুমারি ইসকাটা নামকস্থানে এডিবি ব্রিকস নামে একটি ইটভাটায় অভিযান করে ২টি স্কেবেটর নষ্ট করে দিয়েছেন ভ্রাম্যান আদালত। জেলা প্রশাসনের নির্দেশে লামা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এস এম রাহাতুল ইসলাম এই অভিযানে নেতৃত্ব দেন বলে জানাগেছে। অনেকটা লোকচক্ষুর আড়ালে এই ইটভাটাটি পাহাড় কেটে সাবাড় করছিল। এমন সংবাদ বান্দরবান জেলা প্রশাসকের নজরে আসলে অভিযান চালায় কর্তৃপক্ষ। এ সময় পাহাড় কাটার কাজে ব্যহৃত ২টি স্কেবেটর ভেঙ্গে দেয়ার পাশাপাশি, পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ এর ৬ এর খ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে ভাটা মালিক নুরুল আফসারের এক লাখ বিশ হাজার টাকা জরিমানা করেন ভ্রম্যমান আদালত। প্রসঙ্গতঃ বান্দরবারবান জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ইটভাটায় পাহাড় কাটা হচ্ছে। বান্দরবান সোয়ালক, মাঝেরপাড়া, আমতলী, বঙ্গপাড়া, সেমিডলুপাড়া, খানসামাপাড়া টঙ্গাবতী। লামা ফাইতং ইউনিয়নে বিভিন্ন স্থানে, গজালিয়া, সরই, ফাঁসিয়াখালী। আলীকদম পানবাজার, আমতলী। নাইক্ষ্যংছড়ি সদর, সোনাইছড়ি, বাইশারী, বরইতলী, আজোখাইয়া ও মগপাড়া। এ সব এলাকার ফিল্ডগুলোতে এই মৌসুমে মাটির জোগান করা হয়। এই চাহিদা মেটাতে স্কেবেটর দিয়ে মাটি কেটে পাহাড় ধ্বংস করে চলছে এরা। পরিবেশ অধিদপ্তর পাহাড় ধ্বংস যজ্ঞে অনেকটা নিরব বলে স্থানীয়দের দীর্ঘদিনের অভিযোগ। এতদ আইন প্রয়োগে অনিহা কিংবা জনবল সংকট হেতু পরিবেশ আইনের প্রয়োগ শিথিল বলে মনে করেন সচেতন মহল। এদিকে মহামান্য হাইকোর্ট বিভাগের রিট পিটিশন নম্বর ১২০৪/২০২২ এর গত ২৫/০১/২০২২ খ্রি. তারিখের আদেশে অবৈধ ইট ভাটা বন্ধ ঘোষণা করার নির্দেশনায় লামা উপজেলার ইটভাটায় জেলাপ্রশাসন, বান্দরবান পার্বত্য জেলার আয়োজনে সাইন বোর্ড লাগিয়ে দেয়া হয়েছে বলে সূত্র জানান।