• রবিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৩, ১০:০২ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
“কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি” — মতিঝিল দিলকুশায় মনি মুক্তা রিয়াদ সাইদুল গংদের প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা (পর্ব-২) আরিয়ান’র মনমুগ্ধ অভিনয়ে কান্নায় ভেঙে পড়লেন দর্শকরা প্রতিমন্ত্রী ফরহাদের আয় বেড়েছে, স্ত্রীর বেড়েছে সম্পদ সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়াই ১মাসে তিনবার গ্রেফতার চা বিক্রেতা আনারুল!   “কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ” এখনো বহাল তবিয়াতে মতিঝিল অফিস পাড়ায় অবৈধ স্টাফ বাস স্ট্যান্ড (পর্ব-৪) “কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি” মতিঝিল দিলকুশায় মনি মুক্তা রিয়াদ সাইদুল গংদের প্রকাশ্য মাদক ব্যবসা হালিশহর থানার অভিযানে বিপুল পরিমান চোলাই মদ উদ্ধার আটক স্বামী-স্ত্রী খাগড়াছড়িতে স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল, তৃণমূল বিএনপি ও কংগ্রেসের স্থগিত শান্তি চুক্তির ২৬তম বর্ষপূর্তিতে নাইক্ষ্যংছড়ি ১১ বিজিবির র‍্যালি উপহার সামগ্রী শীতবস্ত্র বিতরণ “অর্থ মন্ত্রণালয় ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি” টাকা আর লবিং থাকলে আইন থাকে ভ্যানিটি ব্যাগে ডিজিএম সৈয়দ সালমা উসমান

লামা উপজেলা ত্রিহুইলার অটোরিক্সা ও মাহিন্দ্রা মালিক সমবায় সমিতির সদস্যদের ক্ষোভ প্রকাশ

অনলাইন ভার্সন
অনলাইন ভার্সন
আপডেটঃ : সোমবার, ১৭ জুলাই, ২০২৩

লামা উপজেলা ত্রিহুইলার অটোরিক্সা ও মাহিন্দ্রা মালিক সমবায় সমিতি লি: এর সদস্যদের মধ্যে অসন্তোষ বিরাজ করছে। কারণ হিসেবে জানাযায়, সমিতি ৩১ জন সদস্য নিয়ে রেজিষ্ট্রেশন প্রাপ্ত হয়। এর আগে ২০১৯ সালে সমিতি প্রতিষ্ঠা লাভ করে। ৩১ জনের নাম দিয়ে বান্দরবান থেকে ৬৩৭ নং রেজিষ্ট্রিভুক্ত হয় এই সমিতি। ক্ষুব্ধ সদস্যদের দাবি হচ্ছে, শতাধিক সদস্য (সিএনজি, মাহিন্দ্রার মালিক) থেকে সমিতির সদস্য করার নামে বিভিন্ন অংকে টাকা নেন সমিতির নেতারা। কিন্তু তাদেরকে নিবন্ধিত সদস্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেন নাই। মো: মুহিব উদ্দীন জানান,’দু’বছর আগে সদস্য হওয়ার জন্য আমি ৮ হাজার টাকা দিয়েছি, কিন্তু এখনো আমাকে ভোটার করা হয়নি”। একইভাবে মো: আনোয়ার ২ বছর আগে ১২ হাজার টাকা জমা করেন। মো: ফিরোজ থেকে ৭ মাস আগে ৮ হাজার টাকা নেয়। চালক সমিতির সভাপতি মো: নবী হোসেন জানান, দুই দফে সে সমিতির নেতাদেরকে ২০ হাজার টাকা জমা করে। কানু বড়ুয়া জানান, সমিতির জনতা ব্যাংক হিসাব নং ৫৮৩২ এ গত ২৭ মে/২০২১ তারিখে ১০ হাজার টাকা জমা করেন। এছাড়া সমিতির রিসিটমূলে ও রিসিট ছাড়া শতাধিক সদস্য থেকে এ ভাবে টাকা নেয়া হয়। সদস্যরা এটাকে চাঁদাবাজি হিসেবে আখ্যাদিয়ে বলেন, এই অনিয়ম দুর্ণীতির মূলে রয়েছে লামা সমবায় অফিসের স্টাফ মো: আবদুর রহিম। শতাধিক মালিক বা সদস্য বিভিন্ন অংকে টাকা জমা দেয়ার পরেও এখন পর্যন্ত নিবন্ধন তালিকায় ৩১ জন কেন? জানতে চাইলে লামা সমবায় অফিসের স্টাফ আঃ রহিম জানান, এ ব্যপারে সমিতির নির্বাচিত কমিটি বলতে পারে। অসন্তোষকারী শতাধিক সদস্য আজ ১৭ জুলাই একত্রীত হয়ে সাংবাদিকদের জানান, সবায় নীতিমালার তোয়াক্কা না করে রাতারাতি কাগজে নির্বাচন দেখিয়ে জেলা সমবায় অফিসে রিপোর্ট দেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। এই অনিয়মতান্ত্রিক কাজেও সমবায় অফিসের স্টাফ আ: রহিম এর সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ উঠে। জানতে চাইলে আবদুর রহিম মুঠোফোনে জানান, তিঁনি আপত্তি শুনেছেন এবং একজন নেতার নির্দেশে কার্যক্রমটি স্থগিত করা হয়েছে। এদিকে সমিতির সভপতি মুঠোফোনে জানান,” রিসিটমূলে যাদের কাছ থেকে সমিতি টাকা নিয়েছে, তাদেরকে পর্যায়ক্রমে নিবন্ধন তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে, তবে রিসিট ছাড়া কোনো টাকা নেয়ার বিষয়টি আমার জানা নাই”। তিনি মুঠোফোনে আরো বলেন, বিস্তারিত বিষয়ে সাধারণ সম্পাদক থেকে জানতে হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ