• রবিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৭:৩৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
“কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ” এখনো বহাল তবিয়াতে মতিঝিল অফিস পাড়ায় অবৈধ স্টাফ বাস স্ট্যান্ড (পর্ব-৪) “কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি” মতিঝিল দিলকুশায় মনি মুক্তা রিয়াদ সাইদুল গংদের প্রকাশ্য মাদক ব্যবসা হালিশহর থানার অভিযানে বিপুল পরিমান চোলাই মদ উদ্ধার আটক স্বামী-স্ত্রী খাগড়াছড়িতে স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল, তৃণমূল বিএনপি ও কংগ্রেসের স্থগিত শান্তি চুক্তির ২৬তম বর্ষপূর্তিতে নাইক্ষ্যংছড়ি ১১ বিজিবির র‍্যালি উপহার সামগ্রী শীতবস্ত্র বিতরণ “অর্থ মন্ত্রণালয় ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি” টাকা আর লবিং থাকলে আইন থাকে ভ্যানিটি ব্যাগে ডিজিএম সৈয়দ সালমা উসমান গুইমারা থানায় অভিযান চালিয়ে চোরাকারবারি আটক-২ খাগড়াছড়িতে নানা আয়োজনে পালিত হলো পার্বত্য শান্তি চুক্তির ২৬ তম বর্ষপূর্তী গুইমারায় ৪টি ইটভাটায় দুই লাখ টাকা জরিমানা গুইমারা নাশকতার ঘটনায় বিএনপির ৬নেতাকর্মী আটক

মাটিরাঙ্গায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বিক্রি হচ্ছে মাংস

অনলাইন ভার্সন
অনলাইন ভার্সন
আপডেটঃ : বৃহস্পতিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৩

মাসুদুল হক, মাটিরাঙ্গা (খাগড়াছড়ি) থেকে,

মাটিরাঙ্গা পৌর বাজারে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বিক্রি হচ্ছে মাংস। তদারকির অভাবে বিক্রি করছে গাভি গরু একদিন আগের জবাই করা গরুর মাংস। দামেরও রয়েছে ব্যাপক তারতম্য। এ ধরণের মাংস কিনে সাধারণ ক্রেতারা একদিকে যেমন ঠকছেন, তেমনি পড়ছেন স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে। এ ব্যাপারে শক্তিশালী বাজার মনিটরিং ব্যবস্থাপনা কমিটি গঠন ও প্রশাসনিক তদারকি জোরদারের দাবি জানিয়েছেন সচেতন এলাকাবাসী।

সূত্রমতে, প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অবহিত করার মাধ্যমে পশু জবাই করার নিয়ম থাকলেও পৌর বাজারের বেশিরভাগ ব্যবসায়ীরা তা অনুসরণ করেন না। তারা নিজেদের খুশিমত যেনতেন পশু জবাই করে দেদার বিক্রি করে চলছেন। যেখানে মাংস বিক্রি করা হয়, সেখানে সব সময় স্যাঁতসেতে অবস্থা বিরাজ করে। অপরদিকে সকালে জনসম্মুখে পশু জবাইয়ের কথা থাকলেও ব্যবসায়ীরা তা অনুসরণ না করে ভোর রাতে জবাই করে থাকেন। এ

কারণে অনেক ক্রেতা ষাড়ের মাংস ভেবে গাভি গরুর মাংস কিনে ঠকছেন। ব্যবসায়ী ছাত্তারের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি অভিযোগ এলাকাবাসীর। গত সোমবার বাজারে গিয়ে দেখা যায়, দুই জায়গায় গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে। যার এক জায়গায় গাভির মাংস, অপর জায়গায় একদিন আগের জবাই করা গরুর মাংস। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে গাভি গরুর মাংস বিক্রেতা শফি জানান, কোন ব্যবসায়ী তেমন কোন নিয়ম মানেন না। আমি যখন গরু জবাই করি তখন অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। তবে এ ক্ষেত্রে মাংস বাজারের আশে পাশের তেমন কেউ জবাইয়ের পূর্বে গরুটি দেখেছেন এমন কেউ বলতে পারেন নি । অনেক দিন বিক্রি করতে করতে যে মাংস থেকে যায় তা ফ্রিজে রাখার পর পরের দিন বিক্রি করা হয় বলে ব্যবসায়ী রজব আলী জানিয়েছেন।

মাটিরাঙ্গা পৌর মেয়র মোঃ শামছুল হক বলেন, ওদেরকে প্রতিনিয়ত পৌরসভার নির্দেশ মত ডাক্তারের ছারপত্র নিয়ে পশু জবাই করার কথা থাকলেও তারা মানছেনা। এব্যাপারে আমি ব্যাবস্থা নিব।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ