• সোমবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৮:৩৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
“কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি” — মতিঝিল দিলকুশায় মনি মুক্তা রিয়াদ সাইদুল গংদের প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা (পর্ব-২) আরিয়ান’র মনমুগ্ধ অভিনয়ে কান্নায় ভেঙে পড়লেন দর্শকরা প্রতিমন্ত্রী ফরহাদের আয় বেড়েছে, স্ত্রীর বেড়েছে সম্পদ সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়াই ১মাসে তিনবার গ্রেফতার চা বিক্রেতা আনারুল!   “কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ” এখনো বহাল তবিয়াতে মতিঝিল অফিস পাড়ায় অবৈধ স্টাফ বাস স্ট্যান্ড (পর্ব-৪) “কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি” মতিঝিল দিলকুশায় মনি মুক্তা রিয়াদ সাইদুল গংদের প্রকাশ্য মাদক ব্যবসা হালিশহর থানার অভিযানে বিপুল পরিমান চোলাই মদ উদ্ধার আটক স্বামী-স্ত্রী খাগড়াছড়িতে স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল, তৃণমূল বিএনপি ও কংগ্রেসের স্থগিত শান্তি চুক্তির ২৬তম বর্ষপূর্তিতে নাইক্ষ্যংছড়ি ১১ বিজিবির র‍্যালি উপহার সামগ্রী শীতবস্ত্র বিতরণ “অর্থ মন্ত্রণালয় ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি” টাকা আর লবিং থাকলে আইন থাকে ভ্যানিটি ব্যাগে ডিজিএম সৈয়দ সালমা উসমান

নারীর শরীরে ভুল গ্রুপের রক্ত প্রয়োগ,অতঃপর

অনলাইন ভার্সন
অনলাইন ভার্সন
আপডেটঃ : মঙ্গলবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

নোয়াখালী প্রতিনিধি

নোয়াখালীর জেলা শহর মাইজদীতে এক নারী রোগীর শরীরে ভুল গ্রুপের রক্ত প্রয়োগের অভিযোগ উঠেছে।

ভুক্তভোগী রোগীর নাম খাদিজা বেগম (৪৯)। তিনি জেলার বেগমগঞ্জের নাজিরপুর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত বাহার উদ্দিনের স্ত্রী।

শনিবার (২ সেপ্টেম্বর) সকালের দিকে জেলা শহরের জনতা জেনারেল হাসপাতালে এ ঘটনা ঘটে। পরে ভুক্তভোগী রোগীর পরিবারের মৌখিক অভিযোগের তাৎক্ষক্ষিক হাসপাতালের প্যাথলজি ল্যাব ও কেবিন ইউনিট বন্ধ করে দেয় জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন নোয়াখালী সিভিল সার্জন ডা. মাসুম ইফতেখার। তিনি বলেন, শনিবার সকালের দিকে এ ঘটনা ঘটে। মৌখিক অভিযোগের ভিত্তিতে একই দিন দুপুরের দিকে অভিযুক্ত হসপিটালে স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে টিম পাঠানো হয়। পরে হাসপাতালের প্যাথলজি ল্যাব ও কেবিন ইউনিট বন্ধ করে দেয়া হয়।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চিকিৎসকের পরামর্শে খাদিজা বেগম ডোনার সংগ্রহ করে রক্ত দিতে ওই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। হাসপাতালে পরীক্ষায় রোগীর রক্তের গ্রুপ ‘ও’ পজিটিভ নির্ণয় করা হয়। এরপর ডোনারের থেকে ‘ও’ পজিটিভ রক্ত সংগ্রহ করা হয়। কিন্ত হাসপাতালে নার্স তার শরীরে ‘বি’ পজিটিভ’ রক্ত প্রয়োগ করেন। রোগীর স্বজনরা বিষয়টি বুঝতে পারলে তাদের বাধার মুখে নার্স রক্ত দেয়া বন্ধ করে। তাৎক্ষণিক বিষয়টি রোগীর স্বজনেরা মৌখিক ভাবে সিভিল সার্জনকে অবহিত করে।

হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ ফারুক বলেন, দুই রোগীর রক্ত এক সাথে থাকায় নার্স ভুল করে অন্য রোগীর রক্ত খাদিজা বেগমের শরীরে পুশ করেন। পরে ভুল বুঝতে পেরে রক্ত দেয়া বন্ধ করে দেওয়া হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ