• শুক্রবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:৩৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
“কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ” এখনো বহাল তবিয়াতে মতিঝিল অফিস পাড়ায় অবৈধ স্টাফ বাস স্ট্যান্ড (পর্ব-৪) “কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি” মতিঝিল দিলকুশায় মনি মুক্তা রিয়াদ সাইদুল গংদের প্রকাশ্য মাদক ব্যবসা হালিশহর থানার অভিযানে বিপুল পরিমান চোলাই মদ উদ্ধার আটক স্বামী-স্ত্রী খাগড়াছড়িতে স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল, তৃণমূল বিএনপি ও কংগ্রেসের স্থগিত শান্তি চুক্তির ২৬তম বর্ষপূর্তিতে নাইক্ষ্যংছড়ি ১১ বিজিবির র‍্যালি উপহার সামগ্রী শীতবস্ত্র বিতরণ “অর্থ মন্ত্রণালয় ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি” টাকা আর লবিং থাকলে আইন থাকে ভ্যানিটি ব্যাগে ডিজিএম সৈয়দ সালমা উসমান গুইমারা থানায় অভিযান চালিয়ে চোরাকারবারি আটক-২ খাগড়াছড়িতে নানা আয়োজনে পালিত হলো পার্বত্য শান্তি চুক্তির ২৬ তম বর্ষপূর্তী গুইমারায় ৪টি ইটভাটায় দুই লাখ টাকা জরিমানা গুইমারা নাশকতার ঘটনায় বিএনপির ৬নেতাকর্মী আটক

খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সাথে অসৌজন্যমুলক আচরন ও অবমুল্যায়ন এবং হয়রানীর অভিযোগ

অনলাইন ভার্সন
অনলাইন ভার্সন
আপডেটঃ : বুধবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৩

খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি:
খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আরাফাতুল আলমের বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধা মৃত খোরশেদ আলম এর পরিবারের সাথে অসৌজন্যমুলক ও অস্বদ্বাচারণ,অবমুল্যায়ন এবং হয়রানীর অভিযোগ তুলে সংবাদ সম্মেলন করা হয়েছে।
আজ বুধবার দুপুরে খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাব মিলনায়তেন ভুক্তভোগীর পরিবার এ অভিযোগ করেন। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মৃত খোরশেদ আলমের ভাগিনা শাহজালাল। এ সময় খোরশেদ আলমের বোন জহুরা বেগম, ফাতেমা বেগম,মাকসুদা বেগম, স্থানীয় সমাজ প্রতিনিধি ও কাজী মো: আবুল হাসেম,শরাফত আলীসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়,মুক্তিযোদ্ধা খোরশেদ আলম নি:সন্তান হিসেবে ১৯৯৩ সালে মৃত্যুবরণ করেন। কিন্তু তার মৃত ছোট ভাইয়ের ছোট ছেলে ইয়াছিন মিথ্যা তথ্য দিয়ে নিজেকে খোরশেদ আলমের পুত্রদাবী করে জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরীসহ মুক্তিযোদ্ধা ভাতা উত্তোলন শুরু করে। বিষয়টি জানতে পেরে খোরশেদ আলমের ৫ বোন আপত্তি উত্থাপন করে নীতিমালা অনুযায়ী বোনদের নামে সমহারে ভাতা প্রদানের দাবী জানান। সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়, ইউএনও এবং ইউএনও অফিসের একটি চক্র এ ঘটনার সাথে জড়িত এবং তারা নানাভাবে তাদের হয়রানী করছে। একই ব্যক্তি কিভাবে তিনবার ওয়ারিশন সনদ নিলে তাও যাচাইয়ের দাবী জানান।
এ ব্যাপারে দীঘিনালা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ আরাফাতুল আলমের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি অসৌজন্যমূলক আচরণ ও হয়রানীর অভিযোগ অস্বীকার করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ