লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জ থানার পার্শ্ববর্তী গ্রাম পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ড, পশ্চিম আঙ্গার পাড়া,দরের বাড়ির মৃত শামছল হক গাছির ছোট ছেলে মো আলমগীর হোসেন গত ১০/১১/২০২৪ ইং রবিবার দিবাগত রাত অনুমানিক ০৮.৪৫ টায় অভিরামপুর বাজার থেকে চাঁদপুরী শাহ মসজিদ হতে এশার নামাজ শেষে বাড়িতে যাওয়ার সময়, চৈয়দ আলী দরবেশ বাড়ির রাস্তায়, মনজুর বাড়ির সামনে রাস্তার উপর হঠাৎ করে ৩ জন মুখোশধারী, হাতে লাঠি সোটা ও ধাড়ালো ছোড়া থাকা ব্যক্তিকে দেখতে পায়। উক্ত ব্যক্তিরা সাংবাদিক আলমগীর কে কিছু না বলেই তাদের হাতে থাকা লাঠি দিয়ে আলমগীর হোসেন এর মাথা কে উদ্দেশ্য করে লাঠি দিয়ে আঘাত করে। আলমগীর হোসেন কৌশলে তার মাথা সরিয়ে নেয়। হামলা কারীদের চুড়ির আঘাত তার শড়িরের বিভিন্ন স্থানে কাটা যায় এবং আলমগীর হোসেন পাকা রাস্তার উপর লুটিয়ে পড়ে যায়। এই সুযোগে হামলা কারী রিপন হোসেন ও তার স্ত্রী রাবেয়া বেগম সহ অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি সাংবাদিক আলমগীর হোসেন এর মুখে চাপ দিয়ে ধরে তার প্যান্টের পকেট থেকে ৫০ হাজার টাকা চিনিয়ে নিয়ে যায়। আলমগীর হোসেন চিৎকার দিয়ে উঠে এবং উক্ত হামলা কারী ব্যক্তিদের ২ জনকে চিনতেপায় ১জন তার আপন ভাই রিপন হোসেন ও ২য় জন তার স্ত্রী রাবেয়া বেগম ৩য় জনকে সে চিনতে পারেনি। সাংবাদিক আলমগীর হোসেন এর চিতকার শুনে এলাকার লোক জন ছুটে আসলে তৎক্ষণাত দ্রুত ঘটনার স্থল থেকে তার ভাই রিপন হোসেন ও তার স্ত্রী রাবেয়া বেগম সহ অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি পালিয়ে যায়। আহত সাংবাদিক আলমগীর হোসেন কে আশেপাশের লোকজন ও তার বাড়ির লোকেরা তাকে দ্রুত রামগঞ্জে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়।
এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা বাদে সাংবাদিক আলমগীর হোসেন জানায়, বিগত ১০ বছর যাবত ধরে দীর্ঘদিন আমি সাংবাদিক পেশায় নিস্টা এবং সততার সাথে কাজ করে আসছি। কোনদিন কারো সাথে আমার কখনো দুই কথা হয়নি। আমি সব সময় আমার কর্ম নিয়ে ব্যস্ত, বিগত পাঁচ বছর যাবত আমার মা স্টোক করে পঙ্গু অবস্থায় বিছানায় আছেন, এর মধ্যে আমার ১১ জন ভাই বোন আমি আর আমার স্ত্রী ছাড়া কেউ আমার মায়ের খোঁজ খবর নেয় না । এরমধ্যে রিপন বাড়িতে যত সম্পদ আছে সবগুলো জোর করে নিজেই লুট করে খায়। কেউ ডাক দিলে তাকেই মারধর করতে যায়। রিপন সন্ত্রাসী কাদায় চলে বলে , তার সাথে কেউই কথা বলে না। চুরি ডাকাতি মাদক ব্যবসা সহ রামগঞ্জ থানায় তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে।ঘটনার দিন নিজের পঙ্গু মার কাছ থেকে জোর করে সম্পত্তি নেওয়ার উদ্দেশ্যে নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে রিপন এবং তার স্ত্রী সই নিতে আসলে। আমি সাংবাদিক আলমগীর বাধা দেই, এবং তারা প্রকাশ্য গাল মন্দ করে আমাকে প্রাণ নাসের হুমকি দিয়ে আমার ঘর ত্যাগ করে। এবং রাতে আমাকে মেরে ফেলার জন্য আমার উপরেই আক্রমণ চালায়। আমি এবং আমার এলাকাবাসী বাংলাদেশের প্রশাসন এর কাছে এই ঘটনার বিচার চাই।