বিশেষ প্রতিনিধিঃ
অনুসন্ধানে দেখা যায় ও আশেপাশের দোকানদারদের সাথে কথা বলে জানা যায় দীর্ঘ বছর ধরে জনৈক নজরুল মা মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসার আড়ালে একটি সংঘবদ্ধ ডাকাত ও মহিলা চক্রের মাধ্যমে ডাকাতী ও চোরাকৃত স্বর্ণ গহনা ক্রয় করে আসছেন।ডাকাতি ও চোরাইকৃত স্বর্ণ গহনা ক্রয় এর অভিযোগে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে একাধিকবার গ্রেফতার হয় এবং তার নামে একাধিক মামলা চলমান।কিছুদিন জেল খেটে এসে আবারো নজরুল বহাল তবিয়তে ডাকাতী ও চোরাইকৃত স্বর্ণ গহনা ক্রয়ের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন।ডাকাতি ও চোরাকৃত স্বর্ণ গহণা ক্রয় করার পর কেসি দিয়ে কেটে টুকরো টুকরো করে উক্ত ডাকাতী ও চোরাইকৃত স্বর্ণ গহনা পোদ্দারদের কাছে নিয়মিত বিক্রি করে আসছেন।বায়তুল মোকারম স্বর্ণ মার্কেটের কয়েকজন স্বর্ণ দোকানদার কে নজরুলের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলে তারা বলেন ডাকাতি ও চোরাইকৃত স্বর্ণ গহনা ক্রেতা হিসেবে এক নামে সবাই তাকে চিনেন,এবং বার বার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হওয়ার পরেও নজরুল তার পুরনো পেশা থেকে সরে আসতে পারেনি।বায়তুল মোকারম সচেতন স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের প্রশ্ন প্রকাশ্য দিবালোকে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সামনেই ডাকাতী ও চরাইকৃত স্বর্ণ গহনা ক্রয় করতে দেখা যায়? ডাকাতী ও চরাইকৃত স্বর্ণ গহনা ক্রেতা নজরুলের রয়েছে সারা দেশে ডাকাত ও চোর এর সঙ্ঘবদ্ধ চক্র।এদের কাজ সুবিধাবাদী বিত্তশালী ব্যক্তিদের বাসায় কাজ করার ফাঁকে স্বর্ণ গহনা চুরি করে পালিয়ে যাওয়া এবং বিদেশ ফেরত প্রবাসীরা দেশে ফিরলে দেশের বিভিন্ন সড়ক মহাসড়কে ব্যারিকেড দিয়ে বিদেশ ফেরত যাত্রীদের গাড়ি থামিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয় দিয়ে প্রবাসীদের ব্যাগ তল্লাশি করে স্বর্ণ গহনা হাতিয়ে নিয়ে যায় ডাকাতরা উক্ত ডাকাতি ও চরাইকৃত স্বর্ণ গহনা বায়তুল মোকারম স্বর্ণ মার্কেটের মা মানি এক্সচেঞ্জ এর মালিক নজরুলের কাছে নিয়মিত বিক্রি করে আসছে বলে জানায় বায়তুল মোকারম স্বর্ণ মার্কেটের নজরুলের আশে পাশের ব্যবসায়ীরা।এইসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে নজরুলের মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দিয়ে ও ক্ষুদে বার্তা পাঠিয়ে কোন উত্তর পাওয়া যায়নি।
(অনুসন্ধান চলমান)
You cannot copy content of this page