• রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ০১:৩৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
সাংবাদিক অহিদ উদ্দিন মুকুলের বাবার ৩০তম মৃত্যু বার্ষিকী পালিত সরকারের ব্যর্থতা ধরিয়ে দিন, সাংবাদিকদের তথ্য প্রতিমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা মেজর জেনারেল তারিক আহমেদ সিদ্দিকী (অব) এর হাত থেকে সনদপত্র গ্রহণ করেন তুহিন গণপূর্তের নির্বাহী প্রকৌশলী সাইফুজ্জামান চুন্নু’র অনিয়ম-দূর্নীতি দেখার কেউ নাই (পর্ব-২) মিল্টন সমাদ্দারের স্ত্রীকে ডেকেছে ডিবি প্রভাবশালীরা উপজেলা নির্বাচনে প্রভাব খাটালে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: ইসি রাশেদা রাজের সঙ্গে প্রেম হওয়ার সুযোগ নেই: মন্দিরা অর্থমন্ত্রী আইডিবির সভায় অংশগ্রহণ ও সৌদি প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন এমআইএসটিতে ইঞ্জিনিয়ারিং ও টেকনোলজি বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলন ভোটে প্রভাব বিস্তার করবেন না, মন্ত্রী-এমপিদের উদ্দেশ্যে ইসি

সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহীদদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর গভীর শ্রদ্ধা

অনলাইন ভার্সন
অনলাইন ভার্সন
আপডেটঃ : মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৩

স্টাফ রিপোর্টার  : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সশস্ত্র বাহিনী দিবস-২০২৩ উপলক্ষে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।
আজ সকালে ঢাকা সেনানিবাসের শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে তিনি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর প্রধানমন্ত্রী ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় সর্বোচ্চ আত্মত্যাগকারী সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌ ও বিমান বাহিনীর একটি চৌকস দল এসময় গার্ড অব অনার প্রদান করে। এ সময় বিউগলে করুণ সুর বেজে ওঠে।
পরে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব প্রাপ্ত শেখ হাসিনা শিখা অনির্বাণ প্রাঙ্গণে রাখা দর্শনার্থী বইয়ে স্বাক্ষর করেন।

এরআগে শিখা অনির্বাণে পৌঁছলে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম. নাজমুল হাসান, বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল শেখ আবদুল হান্নান এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে যান। সেখানে তাঁর নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক এবং তিন বাহিনীর প্রধানরগণ তাঁর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।

শেখ হাসিনা সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে পৌঁছলে পিএসও এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের মহাপরিচালকরা তাঁকে অভ্যর্থনা জানান।
১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে এই দিনে সেনাবাহিনী, নৌ ও বিমান বাহিনীর সমন্বয়ে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী গঠিত হয় এবং তারা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর ওপর সর্বাত্মক আক্রমণ শুরু করে যা মুক্তিযুদ্ধের বিজয়কে ত্বরান্বিত করে।
দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ঐতিহাসিক এই দিনটি প্রতিবছর সশস্ত্র বাহিনী দিবস হিসেবে পালন করা হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

You cannot copy content of this page

You cannot copy content of this page