আমতলী উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে বিভিন্ন কর্মসুচীর মধ্য দিয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন করা হয়েছে। কর্মসুচীর মধ্যে ছিল বর্নাঢ্য র্যালী ও সমাবেশ। সোমবার এ কর্মসুচী উদযাপন করা হয়। এ কর্মসুচীতে পাঁচ সহস্রাধিক বিএনপির নেতাকর্মী অংশ নেয়।
বেলা সাড়ে ১১ টায় আমতলী উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব মোঃ তুহিন মৃধার নেতৃত্বে বর্নাঢ্য র্যালী ডাক- বাংলোর প্রাঙ্গণ থেকে বের হয়। শান্তিপুর্ণভাবে র্যালীটি উপজেলা শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় ডাক-বাংলোর সামনে শেষ হয়। পরে ডাক-বাংলোর সামনে উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ কামরুজ্জামান হিরুর সভাপতিত্বে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে প্রধান বক্তা ছিলেন উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব মোঃ তুমিন মৃধা। উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক তরিকুল ইসলাম টারজানের সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি অ্যাড. নুরুল ইসলাম শানু, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক অ্যাড. নাশির উদ্দিন তালুকদার, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক মোঃ মকবুল আহম্মেদ খাঁন, সাধারণ সম্পাদক ববগুনা জেলা মুক্তিযোদ্ধা দল বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ মনিরুল ইসলাম তালুকদার, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক হামিম খাঁন, তোফাজ্জেল হোসেন, মাহবুব আলম মৃধা, পৌর বিএনপির সদস্য সচিব মোঃ জালাল আহম্মেদ খাঁন, উপজেলা বিএনপির সদস্য সৈয়দ আসাদুজ্জামান কাওসার, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবিএম সিদ্দিকুর রহমান, উপজেলা যুবদল যুগ্ম আহবায়ক মোঃ মেহেদী হাসান রাকিব, উপজেলা ছাত্রদল সভাপতি শোয়েব ইসলাম হেলাল, সাধারণ সম্পাদক ইমরান খাঁন ও উপজেলা বিএনপির সদস্য মোঃ আমিনুল ইসলাম সোহেল তালুকদার, পৌর যুবদলের আহবায়ক মোঃ ওয়াসিম মৃধা প্রমুখ।
প্রধান বক্তা উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব মোঃ তুহিন মৃধা বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও বহুদলীয় গণতন্ত্র অক্ষুন্ন রাখতে রাষ্ট্র নায়ক জিয়াউর রহমানের ভুমিকা ছিল অতুলনীয়। তিনি আরো বলেন, দেশ নায়ক তারেক জিয়ার হাতকে শক্তিশালী করতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে।