মোহাম্মদ ইউনুছ- নাইক্ষ্যংছড়ি প্রতিনিধি
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের বাংলাদেশের মিয়ানমার মৈত্রী সড়কের পাশে অভিজাত রেস্তোরাঁ রুচি হাউজের কনভেনশন হল রুম থেকে গোপন বৈঠক চলাকালীন বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ১৩ যুবককে আটক করেছেন ঘুমধুম পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের একটি অভিযানিক দল। শনিবার ( ২৫ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় ঘুমধুম তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ পরিদর্শক মাহফুজ ইমতিয়াজ ভূইয়ার নির্দেশনায় এসআই ধর্মজিৎ এর নেতৃত্বে পুলিশের একটি টিম গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রোহিঙ্গা যুবকদের আটক করতে সক্ষম হয়।
তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে রোহিঙ্গা যুবকদের স্ব-স্ব ক্যাম্পের এপিবিএন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন ঘুমধুম তদন্তকেন্দ্রের পুলিশ ।
ঘুমধুম তদন্তকেন্দ্রের এস আই ধর্মজিৎ বলেন, মিয়ানমার সীমান্ত লাগোয়া রুচি হাউজের কনভেনশন হল থেকে আটক ১৩ রোহিঙ্গাকে জিজ্ঞাসাবাদ পরবর্তী ১৪ এপিবিএন পুলিশ ক্যাম্পের এ এস আই মোহাম্মদ মিজানুর রহমানের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
নাইক্ষ্যংছড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি আবদুল মান্নান সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আটকৃত রোহিঙ্গাদের তাদের নিজ নিজ ক্যাম্পে এপিবিএন পুলিশের মাধ্যমে ফেরত দেওয়া হয়েছে। সীমান্তবর্তী এলাকায় রোহিঙ্গাদের অবাধ বিচরণরোধে ঘুমধুম পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। কেউ রোহিঙ্গাদের আশ্রয় পশ্রয় দিলে তাদের বিরুদ্ধেও আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নাইক্ষ্যংছড়ির মিয়ানমার মৈত্রী সড়কের পাশ থেকে
১৩ রোহিঙ্গা যুবক আটকের পর ক্যাম্পে হস্তান্তর
মোহাম্মদ ইউনুছ নাইক্ষ্যংছড়ি (বান্দরবান) প্রতিনিধি ২৫ নভেম্বর ২৩ ইং
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের বাংলাদেশের মিয়ানমার মৈত্রী সড়কের পাশে অভিজাত রেস্তোরাঁ রুচি হাউজের কনভেনশন হল রুম থেকে গোপন বৈঠক চলাকালীন বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ১৩ যুবককে আটক করেছেন ঘুমধুম পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের একটি অভিযানিক দল। শনিবার ( ২৫ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় ঘুমধুম তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ পরিদর্শক মাহফুজ ইমতিয়াজ ভূইয়ার নির্দেশনায় এসআই ধর্মজিৎ এর নেতৃত্বে পুলিশের একটি টিম গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রোহিঙ্গা যুবকদের আটক করতে সক্ষম হয়।
তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে রোহিঙ্গা যুবকদের স্ব-স্ব ক্যাম্পের এপিবিএন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন ঘুমধুম তদন্তকেন্দ্রের পুলিশ ।
ঘুমধুম তদন্তকেন্দ্রের এস আই ধর্মজিৎ বলেন, মিয়ানমার সীমান্ত লাগোয়া রুচি হাউজের কনভেনশন হল থেকে আটক ১৩ রোহিঙ্গাকে জিজ্ঞাসাবাদ পরবর্তী ১৪ এপিবিএন পুলিশ ক্যাম্পের এ এস আই মোহাম্মদ মিজানুর রহমানের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
নাইক্ষ্যংছড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি আবদুল মান্নান সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আটকৃত রোহিঙ্গাদের তাদের নিজ নিজ ক্যাম্পে এপিবিএন পুলিশের মাধ্যমে ফেরত দেওয়া হয়েছে। সীমান্তবর্তী এলাকায় রোহিঙ্গাদের অবাধ বিচরণরোধে ঘুমধুম পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। কেউ রোহিঙ্গাদের আশ্রয় পশ্রয় দিলে তাদের বিরুদ্ধেও আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।