• সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০১:০৬ পূর্বাহ্ন

ভারতের বিখ্যাত সুরকার এ আর রহমানের ছেলে এ আর আমিন বড়সর দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পেয়েছেন

অনলাইন ভার্সন
অনলাইন ভার্সন
আপডেটঃ : রবিবার, ৫ মার্চ, ২০২৩

একটি শো চলাকালীন মঞ্চে ঝাড়বাতিসহ সবকিছু ভেঙে পড়ে। তবে আমিন গুরুতর কোনো আঘাত পাননি বলে জানিয়েছেন।

সম্প্রতি সেই ভয়াবহ দুর্ঘটনার কথা ভক্তদের জানিয়েছেন এ আর আমিন। তিনি তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে ঘটনাস্থলের কিছু ছবি পোস্ট করেছেন। তিনি যে সেটে শুটিং করছিলেন সেখানে ঝাড়বাতি এবং সাজসজ্জার অন্যান্য জিনিসগুলো ভেঙে পড়েছিল। যদিও আমিন কোনো আঘাত পাননি, তবে তিনি বলেছেন যে ঘটনার তিন দিন পার হয়ে গেলেও তিনি সেই দুঃসহ স্মৃতি ভুলতে পারেননি।এ আর আমিন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘটনাস্থল থেকে দুর্ঘটনার আগে এবং পরের কিছু ছবি পোস্ট করেছেন। সেই ভয়াবহ পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করে নিরাপত্তার জন্য সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদও জানান আমিন। ছবিগুলো শেয়ার করে তিনি লিখেছেন, “আমি সর্বশক্তিমান সৃষ্টিকর্তার প্রতি, আমার বাবা-মা, পরিবার, শুভাকাঙ্ক্ষী এবং আমার আধ্যাত্মিক শিক্ষকের কাছে কৃতজ্ঞ যে আমি আজ নিরাপদে এবং বেঁচে আছি। মাত্র তিন রাত আগে, আমি একটি গানের শুটিং করছিলাম। হঠাৎ একটি ক্রেন থেকে পুরো কাঠামো এবং ঝাড়বাতিগুলো মঞ্চে পড়ে যায়। আমি ঘটনাস্থলের ঠিক মাঝখানে ছিলাম, তখন ভেঙে পড়েছিল এগুলো। একটু এদিক সেদিক হলে বা কয়েক ইঞ্চি কিংবা কয়েক সেকেন্ড আগে-পরে হলে পুরো অংশটি আমাদের মাথায় পড়ে যেত। আমার দল এবং আমি এখনো সেই ভয়ের মধ্যে আছি, যা কাটিয়ে ওঠা কঠিন।”এদিকে রহমান পুত্রের এমন ভয়াবহ দুর্ঘটনার কথা শুনে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজেদের অনুভূতি প্রকাশ করছেন ভক্তরা। একের পর এক মন্তব্যে সাহস জোগাচ্ছেন তাকে। এমনকি পরিবারের সদস্যরাও বলছেন, সৃষ্টিকর্তা সহায় ছিল বলেই আজ আমিন বেঁচে আছেন।

এ আর রহমানের তিনটি সন্তান- খাতিজা রহমান, রহিমা রহমান এবং এ আর আমিন। আমিন ২০১৫ সালে তামিল চলচ্চিত্র ‘ও কাধল কানমানি’ দিয়ে প্লেব্যাক গায়ক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। সিনেমাটিতে তিনি গেয়েছেন ‘মওলা ওয়া সল্লিম’ গানটি। এরপর থেকে তিনি সুশান্ত সিং রাজপুতের ‘দিল বেচারা’র ‘নেভার সে গুডবাই’ গানটি সহ বেশ কয়েকটি হিন্দি গান গেয়েছেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ