• বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:০২ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
তজুমদ্দিনে ইজিবাইকে শাড়ির আঁচল পেঁচিয়ে গৃহবধুর মৃত্যু  কক্সবাজার সৈকতে হঠাৎ কেন দেখা দিল প্লাস্টিকের দানব বিজিসিফ গ্রিনলীফ অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ প্রাপ্ত হন অতিরিক্ত ডিআইজি টুরিস্ট পুলিশ জনাব আপেল মাহমুদ গতকাল জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হলো ২৩ তম ইক্বরা আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন সিপিবির সংহতি সভায় ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত মধ্যপ্রাচ্যে স্থায়ী শান্তির জন্য স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিকল্প নাই গাজীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধে শ্রমিকরা। খিলক্ষেত বাসীর অন্তরের চাওয়া শিশুপার্ক নির্মাণে বিএনপির নেতৃবৃন্দদের ভূমিকা প্রশংসনীয় আশুলিয়ায় ৫শ’ অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ করেছে ‘ছোনাউঠা হাওলাদার সমাজ কল্যাণ সংস্থা’ চট্রগ্রামে এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর ওমেনের ডিন ড. ফাতেমা মেরী সিডতামের ওব্যাট হেল্পার্স প্রজেক্ট পরিদর্শন

মগজখেকো অ্যামিবায় আক্রান্ত হয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় একজনের মৃত্যু

অনলাইন ভার্সন
অনলাইন ভার্সন
আপডেটঃ : শনিবার, ৪ মার্চ, ২০২৩

বিরল মগজখেকো অ্যামিবায় আক্রান্ত হয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় একজনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন সেখানকার কর্মকর্তারা। খবর সিএনএনের। নিহত ব্যক্তির নাম প্রকাশ করা হয়নি। দক্ষিণপশ্চিম ফ্লোরিডার শার্লট কাউন্টির স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যিনি মারা গেছেন তিনি সম্ভবত ট্যাপের পানি দিয়ে নাক ধুয়েছিলেন, আর সে পথেই নেগলেরিয়া ফাওলেরি মস্তিষ্কে চলে গিয়েছিল।
এই মস্তিষ্কখেকো অ্যামিবা সাধারণত নাক দিয়ে ঢুকে মস্তিষ্কে আক্রমণ করে তবে এই অ্যামিবা যে পানিতে থাকে তা পান করলে কোনো সমস্যা হয় না, বলছেন কর্মকর্তারা। মস্তিষ্কে সংক্রমণের পর বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আক্রান্ত ব্যক্তি মারা যান বলে যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টারস ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের (সিডিসি) বরাত দিয়ে জানিয়েছে বিবিসি।
এই মস্তিষ্কখেকো অ্যামিবা সাধারণত সুইমিং পুল,  হ্রদ বা পুকুরের খানিকটা উষ্ণ পানিতে থাকে। নাক দিয়ে মস্তিষ্কে গেলে এই অ্যামিবা প্রাণঘাতী হয়ে ওঠে কিন্তু পাকস্থলীর এসিড এককোষী অনুজীবকে মেরে ফেলায় সেখানে এটি বিপজ্জনক হতে পারে না। আক্রান্ত ব্যক্তি যে রোগে আক্রান্ত হয়, তাকে সাধারণত অ্যামেবিক মেনিনজেনসেফালিটিস বলা হয়। এর উপসর্গের মধ্যে আছে মাথাব্যাথা, জ্বর, বমি বমি ভাব, বমি, ঘাড় শক্ত হয়ে যাওয়া, ভারসাম্য হারানো, খিঁচুনি ও হ্যালুসিনেশন। সিডিসির হিসাবে, প্রতি বছর তিনজনের মতো মার্কিনি এই রোগে আক্রান্ত হয় যাদের বেশিরভাগকেই বাঁচানো যায় না।
১৯৬২ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত আক্রান্ত ১৫৪ জনের মধ্যে কেবল ৪ জন বাঁচতে পেরেছে। তবে শীতকালে সাধারণত এই অ্যামিবার সংক্রমণ দেখা যায় না, বলছে সিডিসির তথ্য।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ