রাজা তৃতীয় চার্লস সব সময় রাজতন্ত্রের পরিধি কমিয়ে আনার পক্ষপাতী ছিলেন। দায়িত্ব গ্রহণের পর তিনি রাজতহবিল ঢেলে সাজানোর কাজে হাত দেন। প্রিন্স অ্যান্ড্রুর বর্তমানের ৩০ কক্ষের রাজবাড়িটির পেছনে বছরে দুই লাখ ৫০ হাজার ইউরো খরচ বরাদ্দ রয়েছে। এই বরাদ্দ কাটছাঁটের সম্ভাবনা আছে। ডিউক অব সাসেক্স ও ডাচেস অব সাসেক্স হিসেবেও পরিচিত এ দম্পতিকে রাজবাড়ি ছেড়ে দিতে বলার পেছনে প্রিন্সের আত্মজীবনী ‘স্পেয়ার’-এর প্রভাব আছে বলে ধারণা করছেন অনেকে। কেননা প্রিন্স হ্যারির আত্মজীবনী ‘স্পেয়ার’ প্রকাশিত হওয়ার কয়েক দিন পরই এই দম্পতিকে বাড়িটি খালি করে দিতে বলা হয়। বইটিতে দাবি করা হয়েছে, প্রিন্স হ্যারি তার ভাই প্রিন্স অব ওয়েলসের শারীরিক আক্রমণের শিকার হয়েছিলেন। তিনি আরো লিখেছেন, তিনি এবং তার ভাই তাদের বাবাকে অনুরোধ করেছিলেন ক্যামিলাকে বিয়ে না করার জন্য।