• রবিবার, ২৮ মে ২০২৩, ০৮:০৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
খাগড়াছড়িতে জেলা সাহিত্য পরিষদের কমিটি গঠিত হয়েছে বন্দর নতুন মার্কেটে উদ্বোধন হলো সেলুন পাঠাগার বিশ্বজুড়ে, ব্যতিক্রমী উদ্যোগ বলছেন অতিথিরা ভাল্লুকের আক্রমণে আহত পরিবারকে চিকিৎসার জন্য মানবিক সহায়তা করেন সিন্দুকছড়ি জোন রাজশাহীতে শহীদ মিনারের জায়গায় মার্কেট নির্মাণের সিদ্ধান্ত: প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মানববন্ধ নারায়ণগঞ্জে ২টি ইটভাটায় অভিযান চালিয়ে কিলন ভেঙে গুড়িয়ে ভ্রাম্যমান আদালত নওগাঁয় শুরু হয়েছে মাসব্যাপী ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প মেলা মাদারগঞ্জে ভুট্টা ক্ষেত থেকে অজ্ঞাত যুবতীর লাশ উদ্ধার বাজারে পেঁয়াজের দাম ৭৫ টাকা কেজি নৌকাকে হারিয়ে মেয়র জায়েদা মার্কিন ভিসা নীতি দেশের জনগণের দাবির প্রতিফলন : মির্জা ফখরুল

কর্নেল নাজমুল হুদা হত্যা মামলার প্রতিবেদন ১২ জুন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
আপডেটঃ : শুক্রবার, ১২ মে, ২০২৩

বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ কর্নেল খন্দকার নাজমুল হুদা বীরবিক্রমকে হত্যার অভিযোগে প্রায় ৪৮ বছর পর রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় দায়ের করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১২ জুন দিন ধার্য করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (১১ মে) ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রশিদুল আলমের আদালত মামলার এজহার গ্রহণ করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য এ দিন ধার্য করেন। আদালতের শেরেবাংলা থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা জালাল উদ্দীন বিষয়টি জানিয়েছেন।

এর আগে বুধবার (১০ মে) শেরেবাংলা নগর থানায় এ মামলাটি করেন নিহতের মেয়ে ও সংসদ সদস্য নাহিদ ইজহার খান। মামলায় ১০ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের মেজর (অব.) আব্দুল জলিলকে আসামি করা হয়েছে। এছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও ২০/২৫ জনকে আসামি করা হয়েছে।

মামলার এজাহারে বলা হয়, ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর ভোর ৪টা থেক সকাল ৮টার মধ্যে কোন এক সময়ে মেজর জলিলের নেতৃত্বে তার সহযোগীরা কর্নেল খন্দকার নাজমুল হুদাকে হত্যা করে। মুক্তিযুদ্ধে ৮ নম্বর সেক্টরের অধীনে যুদ্ধ করেছিলেন শহীদ কর্নেল খন্দকার নাজমুল হুদা।

১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর মেজর জেনারেল খালেদ মোশারফ, কর্নেল এটিএম হায়দার ও কর্নেল খন্দকার নাজমুল হুদা, লেফটেন্যান্ট কর্নেল এটিএম হায়দারসহ খেতাবপ্রাপ্ত চার বীর মুক্তিযোদ্ধাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।

পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে চাকরির সময় ১৯৬৮ সালের ৩ জানুয়ারি তথাকথিত আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা অভিযুক্ত হিসেবে আরও অনেকের সঙ্গে আটক হন খন্দকার নাজমুল হুদা। ১৯৬৯ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে বেকসুর খালাস পান তিনি। কিন্তু সেনাবাহিনী থেকে তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হলে তিনি যুদ্ধে অংশ নেন, স্বাধীনতা যুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্য খন্দকার নাজমুল হুদাকে বীর বিক্রম খেতাব দেয় বাংলাদেশ সরকার। স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদানের জন্য ২০২২ সালে মরণোত্তর স্বাধীনতা পুরস্কারে তাকে ভূষিত করা হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ