• শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:৫৪ অপরাহ্ন

গ্যাস-বিদ্যুৎ ব্যবহারে মিতব্যয়ী হওয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

অনলাইন ভার্সন
অনলাইন ভার্সন
আপডেটঃ : মঙ্গলবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

ডেস্ক :

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের সবাইকে তেল, বিদ্যুৎ ও গ্যাস ব্যবহারে মিতব্যয়ী হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

মঙ্গলবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে কিশোরগঞ্জের মিঠামইন সদরের ঘোড়াউত্রা নদীর তীরে নবনির্মিত সেনানিবাস উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এ আহ্বান জানান।শেখ হাসিনা বলেন, বিশ্ব অর্থনীতিতে মন্দার ভাব যেন আমাদের ওপর না আসে সে জন্য আমাদের অর্থনীতি গতিশীল রাখতে হবে। এ জন্য সতর্ক হয়ে চলতে হবে, মিতব্যয়ী হতে হবে, সেই সঙ্গে সঞ্চয়ী হতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে আমি কাজ করছি। গত ১৪ বছরে বাংলাদেশ আর্থসামাজিকভাবে উন্নয়নে এগিয়ে যাচ্ছে। জাতির পিতার আদর্শে আমরা চলছি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে বাংলাদেশ গড়ে তুলছি। এই বাংলাদেশে একটি মানুষও ভূমিহীন, গৃহহীন থাকবে না। কোনো মানুষ ক্ষুধার্ত থাকবে না। গত ১৪ বছরে দেশের যে উন্নয়ন হয়েছে তা আগের ২৯ বছরেও হয়নি। গণতন্ত্রের ধারা অব্যাহত থাকার কারণেই এমন উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে।তিনি বলেন, মিঠামইনের দুর্গম এলাকার মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ নিরলস পরিশ্রম করেছেন। সে জন্য তার নামে এই সেনানিবাস করা হয়েছে।শেখ হাসিনা আরও বলেন, এই সেনানিবাসে স্কুল, কলেজ ও চিকিৎসাকেন্দ্র হবে। এরই মধ্যে রাস্তাঘাট করে দিয়েছি এবং নির্দেশ দিয়েছি যে, প্রতিটি হাওর, জলাভূমি ও বিল অঞ্চলে প্রতিটি রাস্তা হবে এলিভেটেড। এর ফলে বর্ষাকালে পানি চলাচল অব্যাহত থাকবে, মাছ চলাচলেও ব্যাঘাত ঘটবে না। নৌকা চলাচল অব্যাহত থাকবে, আবার মানুষের যোগাযোগেও সুবিধা হবে।এর আগে বেলা ১১টায় প্রধানমন্ত্রী হেলিকপ্টারে মিঠামইন সেনানিবাসে পৌঁছান। এ সময় তিনি রাষ্ট্রীয় অভিবাদন গ্রহণ করেন।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের সবাইকে তেল, বিদ্যুৎ ও গ্যাস ব্যবহারে মিতব্যয়ী হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।মঙ্গলবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে কিশোরগঞ্জের মিঠামইন সদরের ঘোড়াউত্রা নদীর তীরে নবনির্মিত সেনানিবাস উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এ আহ্বান জানান।শেখ হাসিনা বলেন, বিশ্ব অর্থনীতিতে মন্দার ভাব যেন আমাদের ওপর না আসে সে জন্য আমাদের অর্থনীতি গতিশীল রাখতে হবে। এ জন্য সতর্ক হয়ে চলতে হবে, মিতব্যয়ী হতে হবে, সেই সঙ্গে সঞ্চয়ী হতে হবে।প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে আমি কাজ করছি। গত ১৪ বছরে বাংলাদেশ আর্থসামাজিকভাবে উন্নয়নে এগিয়ে যাচ্ছে। জাতির পিতার আদর্শে আমরা চলছি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে বাংলাদেশ গড়ে তুলছি। এই বাংলাদেশে একটি মানুষও ভূমিহীন, গৃহহীন থাকবে না। কোনো মানুষ ক্ষুধার্ত থাকবে না। গত ১৪ বছরে দেশের যে উন্নয়ন হয়েছে তা আগের ২৯ বছরেও হয়নি। গণতন্ত্রের ধারা অব্যাহত থাকার কারণেই এমন উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে।তিনি বলেন, মিঠামইনের দুর্গম এলাকার মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ নিরলস পরিশ্রম করেছেন। সে জন্য তার নামে এই সেনানিবাস করা হয়েছে।শেখ হাসিনা আরও বলেন, এই সেনানিবাসে স্কুল, কলেজ ও চিকিৎসাকেন্দ্র হবে। এরই মধ্যে রাস্তাঘাট করে দিয়েছি এবং নির্দেশ দিয়েছি যে, প্রতিটি হাওর, জলাভূমি ও বিল অঞ্চলে প্রতিটি রাস্তা হবে এলিভেটেড। এর ফলে বর্ষাকালে পানি চলাচল অব্যাহত থাকবে, মাছ চলাচলেও ব্যাঘাত ঘটবে না। নৌকা চলাচল অব্যাহত থাকবে, আবার মানুষের যোগাযোগেও সুবিধা হবে।এর আগে বেলা ১১টায় প্রধানমন্ত্রী হেলিকপ্টারে মিঠামইন সেনানিবাসে পৌঁছান। এ সময় তিনি রাষ্ট্রীয় অভিবাদন গ্রহণ করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ