নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ৭০ কিলোমিটার প্রায় নেই গুলাবারুদ, বিস্ফোরনের শব্দ। নিরব নিস্তব্ধ দিন কাটাচ্ছে সীমান্ত বাসী। সীমান্ত এলাকা ঘুমধুমের ৩১ নং পিলার থেকে দৌছড়ি ইউনিয়নের ৫১ নাম্বার সীমান্ত পিলার পর্যন্ত গত ১২ মার্চ থেকে ১৯ মার্চ থেকে শান্তিতে বসবাস করছেন সীমান্ত এলাকার মানুষ গুলো। মিয়ানমারের অভ্যন্তর থেকে কোন ধরনের গোলাগুলি এবং ভারী গোলাবারুদ বিস্ফোরিত কোন শব্দ সীমান্ত এলাকা দিয়ে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে আসেনি বলে জানান সীমান্ত এলাকার মানুষেরা। প্রায় দুই বছরের অধিক সময় ধরে চলা, মিয়ানমারের ভিতরে সে দেশের সরকার নিয়ন্ত্রিত সেনাবাহিনী এবং বিদ্রোহী কয়েকটি সশস্ত্র সংগঠনের সঙ্গে তাদের আধিপত্য নিয়ে তুমুল রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ। উক্ত সংঘর্ষে ব্যবহারিত বিভিন্ন প্রকার গোলাবারুদের বিকট শব্দ সীমান্ত এলাকা দিয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি ভিতরে এসে কাপন সৃষ্টি সহ বাংলাদেশে আহত এবং নিহতের ঘটনাও ঘটেছে। যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে ব্যবহারিত গুলি, রকেট লাঞ্চার সীমানা পেরিয়ে বাংলাদেশের ভিতরে এসেছে কয়েকবার। সীমান্ত এলাকার সবচাইতে স্পর্শকাতর ঘুমধুমের তমব্রু, সদরের জাংছড়ি ও দোছড়ি।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মোঃ ফরিদুল আলম বলেন, গত কয়েকদিন ধরে তাদের সীমান্ত পয়েন্টগুলো শান্ত অবস্থায় রয়েছে। জামছড়ি এলাকার হাবিবুর রহমান বলেন, তাদের ৪৫ থেকে ৪৭ নাম্বার পিলার দিয়ে এখন কোন বিস্ফোরণের শব্দ আসেনি। নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নুরুল আবছার ইমন, বলেন, সীমান্ত এলাকা বতর্মানে ভালো আছে, মিয়ানমার থেকে গোলাবারুদ সহ বিস্ফোরনের শব্দ আসছে না তার এলাকাতে।
সংবাদ প্রেরক মোহাম্মদ ইউনুছ, মোবাইল নম্বর ০১৮১৫৩৩৫০১৩