মোহাম্মদ ইউনুছ প্রতিনিধি,নাইক্ষ্যংছড়ি (বান্দরবান) ১ চলমান পরস্পরের মধ্যে সংঘর্ষ চলছে গত ৪ মাস ধরে। এতে বিদ্রোহীদের শক্তির কাছে পরাজিত হয়ে গত ৪—৫ ফেব্রুয়ারী নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্ত দিয়ে সেই দেশের ৩৩০ জন বিজিপির সদস্য এবং ১১ মার্চ নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের জামছড়ি নামক ৪৫—৪৬ নং পিলার দিয়ে দুই দিনের ব্যবধানে বাংলাদেশ বড়ার গার্ড বিজিবি কাছে আত্মসমর্থন করে ১৭৯ জন বিজিপির সদস্য। তবে গত ১ সপ্তাহ ধরে এ গোলাগুলিতে অতিষ্ট আরো শতাধিক জান্তা সদস্য বাংলাদেশে আশয় নিতে বাংলাদেশে প্রবেশের অপেক্ষায় রয়েছে। এই খবরে বাংলাদেশ সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বিজিবি তাদের নিরাপত্তা জোরদার করেছে। ১১ মার্চ আশ্রয় নেওয়া ১৭৯ জন বিজিপিকে বর্তমানে নাইক্ষ্যংছড়ি সদরের বর্ডার গার্ড সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৭ দিন ধরে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে। তাদের যাচাই—বাছাই শেষে গতবারের ন্যায় মিয়ানমারে ফেরত দেওয়ার কথা রয়েছে। সূত্র মতে, নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। উপজেলার জামছড়ি,চাকঢালা,আশারতলি, লেম্বুছড়ি ও পাইনছড়ি সীমান্তে বিজিবির সদস্য সংখ্যা বাড়িয়ে সেখানে টহল বৃদ্ধি করেছে বিজিবি। সোমবার বিকেল নাগাদ এ দৃশ্য দেখা গেছে। বাংলাদেশে ঢুকার অপেক্ষায় থাকা, সেক্টর—২ এর আরও শতাধিক বিজিপির সদস্যরা জামছড়ি জারুলিয়াছড়ি নুরুল আলম কোম্পানীর লেবু বাগানের পাশ দিয়ে আসতে পারে এমনটই ধারণা সকলের।
এ বিষয়ে বান্দরবানের জেলা প্রশাসক শাহ্ মোজাহিদ উদ্দিন সংবাদ কে জানান, সীমান্তের এ পরিস্থিতিতে বিজিবি ও প্রশাসনের পক্ষ থেকে সার্বিক পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। ১১ বিজিবি অধিনায়ক লে: কর্ণেল সাহল আহমদ নোবেলের সাথে যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ না করায় তার বক্তব্য দেয়া সম্ভব হয় নি। সংবাদ প্রেরক মোহাম্মদ ইউনুছ মোবাইল নম্বর ০১৮১৫৩৩৫০১৩