চট্টগ্রাম শ্রমিক নেতা হাসান চৌধুরী মাধ্যমে গ্রাহকের টাকা উদ্ধার। বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত সান লাইফ ইনসিওরেন্স কোম্পানিতে আগ্রাবাদ শাখায় গ্রাহক পেয়ারা বেগম একটি বীমা করেন বছরে ৬ হাজার টাকা করে। পলিসির মেয়াদ ছিলো ১২ বছর বীমা আইন অনুযায়ী গ্রাহক প্রতি ৪ বছর পর পর দুটি বোনাস তুলে নেন। পরবর্তিতে গ্রাহক পেয়ারা বেগম ১২ বছর পর্যন্ত সঠিক সময়ের জমা দিয়ে পলিসির নির্ধারিত মেয়াদ শেষ হয়।
গ্রাহক পেয়ারা বেগম মেয়াদ শেষে জমাকৃত টাকা নেওয়ার জন্য আগ্রাবাদ চৌমুহনী মিস্ত্রি পাড়া পাশে সান লাইফ ইনসিওরেন্স কোম্পানির শাখা অফিসের ম্যানেজারে সাথে যোগাযোগ করেন অফিস থেকে একের পর এক সময় দিয়ে থাকেন এক পর্যায়ে গ্রাহক কান্ত হয়ে পড়েন।
পরবর্তি সময় গ্রাহক কোতোয়ালি থানা শ্রমিক লীগের সভাপতি হাসান চৌধুরী সাথে যোগাযোগ করেন। গ্রাহক পেয়ারা বেগমের কাগজপত্র সব দেখে অফিসের দিকে শরণাপন্ন হন। শ্রমিক নেতা হাসান চৌধুরী দীর্ঘক্ষণ যাবত অফিসে থাকা লোকজনের সাথে কথা বলেন এক পর্যায়ে সান লাইফ ইনসিওরেন্স কোম্পানির মূখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা সাথে মুঠোফোনে কথা বলেন অবশেষে গ্রাহকের টাকা ফেরত দেওয়ার বিষয়ে তিনি কথা দেন শ্রমিক নেতা হাসান চৌধুরী কাছে।
সপ্তাহে ভেতর সান লাইফ ইনসিওরেন্স কোম্পানি মূখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা গ্রাহকে ফোন দিয়ে তাহার জমাকৃত টাকার বিষয়ে জানান।চেকের মাধ্যমে গ্রাহকের টাকা বুঝিয়েদেন।
এদিকে মেয়ের বিয়ের সঠিক সময়ে ভেতর গ্রাহক তাহার পরিশ্রমের টাকা পেয়ে তিনি খুশিতে আত্মহারা। উপর দিকে শ্রমিক নেতা হাসান চৌধুরী বলেন বীমা কোম্পানি গুলোতে এখানো ভালো লোক আছে বিদায় সাধারণ মানুষ টাকা জমাচ্ছেন।
সান লাইফ ইনসিওরেন্স কোম্পানি মূখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা সাথে মুঠোফোনে কথা বলে আমি অনেক কিছু জানতে পারলাম। তাহার মত মানুষ হয়না মূখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা আমাকে কথা দিয়েছেন তিনি সঠিক সময় গ্রাহক পেয়ারা বেগমের জমাকৃত টাকা ফেরত দিয়ে ভালো মানুষের পরিচয় দিয়েছেন আমি তাহার কাছে চিরকৃতজ্ঞ।