বিশেষ প্রতিনিধি
জাতীয় পরিচয়পত্র নকল করে জামিনে বেরিয়ে এসে ফুটপাতে চাঁদাবাজিতে সক্রিয় রহম আলী মোল্লা ওরফে বাদশা এই নিয়ে জাতীয় বর্তমান কথা পত্রিকায় একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশিত হয় প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হওয়ার পরেও থেমে নেই রহম আলী মোল্লা ওরফে বাদশার ফুটপাত থেকে চাঁদাবাজি।রহম আলী মোল্লা ওরফে বাদশার চাঁদাবাজি এই বিষয়ে কয়েকজন হকার নাম প্রকাশ না করার শর্তে এই প্রতিবেদককে বলেন ফুটপাতে বেচা বিক্রি না হলেও দৈনিকের চাঁদা রহম আলী মোল্লা ওরফে বাদশা কে দিতেই হয় দশ/বিশ টাকা কম দিলে শুনতে অকথ্য ভাষার গালিগালাজ,কিন্তু ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন মাননীয় মেয়র মহোদয় নির্দেশ দিয়েছিলেন ফুটপাতের হকারদের থেকে কোনো প্রকার চাঁদা নেওয়া যাবে না আর এই দিকে মাননীয় মেয়রের নির্দেশ অমান্য করে প্রতিদিন আমাদের থেকে চাদা উত্তোলন করছেন লাইনম্যান নামক চাঁদাবাজ গংরা।মতিঝিল ফুটপাতের হকারদের থেকে চাঁদাবাজির কারণে একাধিকবার র্যাব-৩ এর সদস্যরা গ্রেপ্তার করে মামলা দিয়ে মতিঝিল থানায় হস্তান্তর করে।ফুটপাতে হকারদের থেকে চাঁদাবাজি বন্ধে র্যাব-৩ এর চৌকস দলের সাথে সাথে থানা পুলিশও নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছে তারই ধারাবাহিকতায় গত কয়েক মাস আগে রহম আলী মোল্লা ওরফে বাদশাকে চাঁদাবাজি করা অবস্থায় হাতেনাতে গ্রেফতার করে র্যাব-৩ এর সদস্যরা গ্রেপ্তার করার পর রহম আলী মোল্লা (জাতীয় পরিচয়পত্রে থাকা রহম আলী মোল্লা)নাম গোপন করে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সাথে প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে নিজের নাম মোঃ বাদশা বলেন তখন আইন শৃঙ্খলা বাহিনী মোঃ বাদশা নামে চাঁদাবাজির মামলা দিয়ে মতিঝিল থানায় হস্তান্তর করেন,উল্লেখ এর আগেও ফুটপাতে চাঁদাবাজির কারণে তার নামে একাধিক মামলা চলমান রয়েছে।পরবর্তীতে মতিঝিল থানা থেকে মোঃ বাদশাকে কোর্টে প্রেরণ করা হলে তিনি তার লোক দিয়ে মোঃ বাদশা নামে নকল জাতীয় পরিচয় পত্র তৈরী করে আদালত থেকে জামিনে বেরিয়ে এসে আবারো পুরোনো পেশা ফুটপাতে চাঁদাবাজিতে সক্রিয় থাকতে দেখা যায়।
তাই সচেতন মহলে প্রশ্ন জাতীয় পরিচয়পত্রের মতো অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নকল করে আদালত থেকে জামিন পেয়ে যায় অপরাধীরা তা কখনো কাম্য নয় এই বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে আরো সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানান।