• বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৩৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
যাদের জন্য লিখি তাদের ভাগ্যের পরিবর্তন হলেও সাংবাদিকদের হয়নি ঝিনাইদহে কৃষকের মেধাবী সন্তানের সংবর্ধনা ধামইরহাটে লক্ষণপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে পাঁচ বছরের দীর্ঘ দ্বন্দ্বের অবসান করলেন ইউএনও মোস্তাফিজুর রহমান আওয়ামী লীগ দেশে বিশৃংখলা তৈরি করতে চায়- হাসান উদ্দিন সরকার জিয়া মঞ্চের ফয়েজ উল্যাহ ইকবালের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের পাঁচ নেতা আটক মতিঝিলে নারায়ণগঞ্জে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ আমতলীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উৎযাপন উদ্যোক্তা হওয়ার মজা নোয়াখালীতে চাচীকে ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুপিয়ে হত্যা, ছাত্রলীগ নেতার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মেট্রোরেলে ইন্টার্নশিপের সুযোগ, মাসে ভাতা ১০ হাজার, মিলবে সনদ

পরীমণির বিরুদ্ধে মাদক মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ ৩০ অক্টোবর

অনলাইন ভার্সন
অনলাইন ভার্সন
আপডেটঃ : সোমবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৩

আদালত প্রতিবেদক

 

রাজধানীর বনানী থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে করা মামলায় পরীমণিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণের তারিখ পিছিয়ে আগামী ৩০ অক্টোবর ধার্য করেছেন আদালত।

সোমবার (২৮ আগস্ট) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলামের আদালত এদিন ধার্য করেন। এ দিন মামলাটি সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ধার্য ছিল। পরীমণির পক্ষে আইনজীবী নীলাঞ্জনা রিফাত সুরভী আদালতে হাজিরা দেন এবং মামলাটি উচ্চ আদালতে স্থগিতাদেশ শুনানির জন্য আদেশ আছে বলে আদালতে জানান। এরপর আদালত পরবর্তী কার্যক্রমের জন্য আগামী ৩০ অক্টোবর দিন ধার্য করেন।

এর আগে, গত ৯ জানুয়ারি পরীমণির মাদক মামলার কার্যক্রম ছয় মাস স্থগিত থাকবে বলে আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচাপতি মো. নুরুজ্জামানের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চ আদেশ দেন।

২০২১ সালের ৪ আগস্ট রাজধানীর বনানীতে পরীমণির বাসায় অভিযান চালায় র‌্যাব। পরদিন ৫ আগস্ট র‍্যাব বাদী হয়ে রাজধানীর বনানী থানায় পরীমনিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলায় দায়ের করেন। তদন্ত শেষে গত বছরের ৪ অক্টোবর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সিআইডির পরিদর্শক কাজী মোস্তফা কামাল আদালতে পরীমণিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এরপর চলতি বছরের ৫ জানুয়ারি আদালত পরীমণিসহ তিন আসামির অব্যাহতির আবেদন খারিজ করে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন।

অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, পরীমণির বাসা থেকে জব্দ করা মাদকদ্রব্যের বৈধ কোনো কাগজপত্র ছিল না। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে লিখিতভাবে সিআইডিকে জানানো হয়, ২০১৯-২০ অর্থবছরে পরীমণির নামে মদজাতীয় পানীয় সেবনের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল। ওই লাইসেন্সের মেয়াদ আগেই শেষ হয়ে গেছে। পরীমণি এ মামলার দুই আসামি আশরাফুল ইসলাম ও কবির হোসেনের মাধ্যমে বিভিন্ন স্থান থেকে অবৈধ মাদকদ্রব্য সংগ্রহ করে বাসায় রেখেছিলেন। মাদকদ্রব্য রাখার বিষয়ে তিনি কোনো সন্তোষজনক জবাব দিতে পারেননি। পরীমণি তার গাড়িটি মাদকদ্রব্য বহনের কাজে ব্যবহার করতেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ