বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড় উপজেলার ঘুমধুম সীমান্ত একটু শান্ত তবে মাঝে মধ্যে দুই একটি মটার শেলের শব্দ পাচ্ছে স্হানীয়রা। অপরদিকে, এবার মিয়ানমারের চ্যং ছড়ির অংচাপিরি নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের ৮ নং ওয়াড় জাংছড়িতে। একই ওয়াড় মেম্বার সাবের আহমেদ জানান আজ ২৬ ফেব্রুয়ারী ও গত কাল ৪৫ নং সীমান্ত পিলার দিয়ে আসছে মটার শেলের এই শব্দ।
এবং মিয়ানমারের সীমান্ত এলাকা প্রায় ৬৫ কিলোমিটার জুড়ে মিয়ানমারের মটারশেল আতংকে দিন কাটাচ্ছে সীমান্ত বাসী। নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের ৩১ নাম্বার সীমান্ত পিলার থেকে শুরু হয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়ন দিয়ে গিয়ে দৌছড়ি ইউনিয়নের শেষ সীমান্ত টারগুছড়ার ৫৫ নং সীমান্ত পিলার পযর্ন্ত।
বিগত কিছু দিন ঘুমধুম সীমান্তে শান্ত থাকার পর ২৫ ফেব্রুয়ারী থেকে পের ভীতিকর, বিস্ফোরণের শব্দে অতিষ্ঠ সীমান্তে বসবাসরত সাধারণ মানুষ। উল্লেখ, সে দেশের সীমান্তরক্ষী বিজিপি এবং বিদ্রোহী সশস্ত্র গ্রুপ আরকান আর্মির নিজেদের মধ্যে আধিপত্য জনিত সমস্যা নিয়ে দীর্ঘ সময় পযর্ন্ত রক্ত ঝড়া সংর্ঘষ চলে,যাতে দুই পক্ষের মাঝে অনেক প্রাণ হানির ঘটনা ঘটেছে। মাঝখানে কিছু দিন বন্ধ তাকলেও নতুন করে সদরের জাংছড়ি এলাকায় এ আতংক দেখা দে। এতে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা সদর সহ প্রায় ৫০ কিলোমিটার জুড়ে এখন আলোচনার কেন্দ্র মিয়ানমারের মটারশেল এর শব্দ। নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের ৬ নং ওয়াড় মেম্বার ফরিদ সহ অনেকে এই প্রতিবেদকে জানান। বতর্মান সময়ে সীমান্ত শব্দে সাধারণ মানুষের মাঝে আতঙ্কের শেষ নেই, বিশেষ করে সীমান্তের কাছাকাছি জমিতে যারা কৃষিকাজ করেন তাদের মধ্যে।