০৬:০৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫

তিতাস গ্যাসের কর্মচারী মিঠু কে জড়িয়ে পত্রিকায় ভুল প্রতিবেদন

ডেস্ক নিউজ
  • আপডেট: ০৭:৩৩:০১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৫
  • / ১২৪

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন পিএলসির নারায়ণগঞ্জের আঞ্চলিক অফিসের কারিগরি কর্মচারী মিঠু’ হালদার কে নিয়ে বিভিন্ন সংবাদপত্রে ভুল রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে। এমনটাই দাবি করেছেন তিতাস গ্যাসে কর্মরত তিতাস কর্মী মিঠু হালদার। তিনি
জানান গত ৭ জুলাই ইমারজেন্সি ডিভিশনের ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ আলীর নির্দেশে গ্যাসের লিকেজ সারাতে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের অন্তর্ভুক্ত ১ নং ওয়ার্ডের বাতান পাড়া এলাকায় অফিসের টিমের সাথে যান। গ্যাসের লিকেজ অবস্থান চিহ্নিত করতে অফিস কর্মকর্তাদের নির্দেশে আশপাশের কয়েকটি বাড়ির বিল বইয়ের ফটোকপির প্রয়োজন পড়ে । এ কারণে ঘটনার দিন সেখানে তিনি যান। এবং কয়েকটি বাড়ি থেকে বিল বই চান। সেই কারণে অবৈধ সংযোগ ব্যবহারকারী বাড়ির মালিক সংযোগ বিচ্ছিন্নের আশঙ্কা করে গণমাধ্যম কর্মীদের দ্বারা তাকে নিবৃত করার চেষ্টা করে। এজন্য নানা মহল থেকে মিঠু হালদারের উপর চাপ প্রয়োগ করা হয়।
উল্লেখ থাকে যে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন পিএলসি অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন অভিযানে জিরো টলারেন্স নীতিতে কাজ করে যাচ্ছে।এই কারনে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে কর্মকর্তা কর্মচারীদের প্রতি কার্যদিবসে কোথাও না কোথাও সংযোগ বিচ্ছিন্ন অভিযানে যেতে হয়। যার কারণে অনেক সময় এসব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপর ক্ষিপ্ত হয় অবৈধ গ্যাস ব্যবহারকারীরা। নানা সময়ে ব্যক্তি আক্রোশে অবৈধ গ্যাস ব্যবহার কারীরা বিভিন্নভাবে কর্মচারীদের নাজেহাল করে থাকেন। অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন কার্যক্রম নিরুৎসাহিত করতে নানা সময়ে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করতে বিভিন্ন মহল সংবাদকর্মীদের মিথ্যা তথ্য দিয়ে প্রলব্ধ করে।
বিভিন্ন পত্রিকায় মিঠু হালদার কে বাসা বাড়িতে গিয়ে টাকা আনার যে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে তা কোনভাবেই সত্য নয় বলে জানান তিনি।
তিতাস গ্যাসের কর্মচারী মিঠু হালদার বলেন, দীর্ঘদিন যাবত একটি মহল তাকে নানাভাবে হয়রানি করার অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছেন, তারাই গণমাধ্যম কর্মীদের মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রকাশে প্রলুদ্ধ করেছেন।

তিতাস গ্যাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে ভুল তথ্য ও মিথ্যা সংবাদ প্রকাশিত হলে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন ও মর্যাদা হানি ঘটে।

Please Share This Post in Your Social Media

বিজ্ঞাপন: ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট এর জন্য যোগাযোগ করুন: ০১৮২৪৯০৯০১০
বিজ্ঞাপন: ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট এর জন্য যোগাযোগ করুন: ০১৮২৪৯০৯০১০

তিতাস গ্যাসের কর্মচারী মিঠু কে জড়িয়ে পত্রিকায় ভুল প্রতিবেদন

আপডেট: ০৭:৩৩:০১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন পিএলসির নারায়ণগঞ্জের আঞ্চলিক অফিসের কারিগরি কর্মচারী মিঠু’ হালদার কে নিয়ে বিভিন্ন সংবাদপত্রে ভুল রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে। এমনটাই দাবি করেছেন তিতাস গ্যাসে কর্মরত তিতাস কর্মী মিঠু হালদার। তিনি
জানান গত ৭ জুলাই ইমারজেন্সি ডিভিশনের ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ আলীর নির্দেশে গ্যাসের লিকেজ সারাতে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের অন্তর্ভুক্ত ১ নং ওয়ার্ডের বাতান পাড়া এলাকায় অফিসের টিমের সাথে যান। গ্যাসের লিকেজ অবস্থান চিহ্নিত করতে অফিস কর্মকর্তাদের নির্দেশে আশপাশের কয়েকটি বাড়ির বিল বইয়ের ফটোকপির প্রয়োজন পড়ে । এ কারণে ঘটনার দিন সেখানে তিনি যান। এবং কয়েকটি বাড়ি থেকে বিল বই চান। সেই কারণে অবৈধ সংযোগ ব্যবহারকারী বাড়ির মালিক সংযোগ বিচ্ছিন্নের আশঙ্কা করে গণমাধ্যম কর্মীদের দ্বারা তাকে নিবৃত করার চেষ্টা করে। এজন্য নানা মহল থেকে মিঠু হালদারের উপর চাপ প্রয়োগ করা হয়।
উল্লেখ থাকে যে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন পিএলসি অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন অভিযানে জিরো টলারেন্স নীতিতে কাজ করে যাচ্ছে।এই কারনে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে কর্মকর্তা কর্মচারীদের প্রতি কার্যদিবসে কোথাও না কোথাও সংযোগ বিচ্ছিন্ন অভিযানে যেতে হয়। যার কারণে অনেক সময় এসব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপর ক্ষিপ্ত হয় অবৈধ গ্যাস ব্যবহারকারীরা। নানা সময়ে ব্যক্তি আক্রোশে অবৈধ গ্যাস ব্যবহার কারীরা বিভিন্নভাবে কর্মচারীদের নাজেহাল করে থাকেন। অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন কার্যক্রম নিরুৎসাহিত করতে নানা সময়ে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করতে বিভিন্ন মহল সংবাদকর্মীদের মিথ্যা তথ্য দিয়ে প্রলব্ধ করে।
বিভিন্ন পত্রিকায় মিঠু হালদার কে বাসা বাড়িতে গিয়ে টাকা আনার যে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে তা কোনভাবেই সত্য নয় বলে জানান তিনি।
তিতাস গ্যাসের কর্মচারী মিঠু হালদার বলেন, দীর্ঘদিন যাবত একটি মহল তাকে নানাভাবে হয়রানি করার অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছেন, তারাই গণমাধ্যম কর্মীদের মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রকাশে প্রলুদ্ধ করেছেন।

তিতাস গ্যাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে ভুল তথ্য ও মিথ্যা সংবাদ প্রকাশিত হলে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন ও মর্যাদা হানি ঘটে।