০৭:১৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫

তাতীদলের নেতা ডঃ কাজী মনিরের বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড়

ডেস্ক নিউজ
  • আপডেট: ০৭:৫৯:০৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ জুন ২০২৫
  • / ৮৭

বিশেষ প্রতিনিধিঃ বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে কেন্দীয় তাতীদলের বহিষ্কৃত নেতা ডঃ কাজী মনিরুজ্জামান মনির এর বিরুদ্ধে এক মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তানের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে,ভুক্তভোগী সিদ্দিক হাওলাদার ( ৫৭) তার অভিযোগে উল্লেখ করেন,ডঃ কাজী মনির মোরেলগঞ্জে তার নিকটস্থ আত্মীয়দের দিয়ে কয়েকটি এমএলএম সংস্হা পরিচালনা করেন,এ সংস্হাগুলোর নেপথ্যে কাজ করেন ডঃ কাজী মনির,অভিযোগ রয়েছে বিগত আওয়ামী সরকারের সময়ে নিজ এলাকায় বিভিন্ন ব্যাবসায়ীদের অধিক সুদে লোন সুবিধা দিতেল,কাজী মনির তখনকার সময়ে তার ভাতিজাকে দিয়ে চড়া সুদে লোন দিয়ে অনেক ব্যবসায়ীয়ের জিম্মি করে সুদে,আসলে টাকা আদায় করতেন,বিগত ১৭ বছর নিজ এলাকায় ব্যাবসা ছাড়া বিএনপির কোন রাজনৈতিক কর্মকান্ডে ডঃ কাজী মনিরকে দেখা যায় নি বলে মন্তব্য করেছেন স্হানীয় বিএনপির নেতৃবৃন্দ। ঢাকায় থেকে রিয়েল এস্টেট ব্যবসা সহ শাহবাগে কয়েকটি ব্যবসা প্রতিস্টান পরিচালনা করতেন কাজী মনির,আর নিজের নিকটস্হ আত্মীয় সহ মোরেলগঞ্জ পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি মনির হোসেন রাজ্জাকের ছত্রছায়ায় সমবায় সমিতির নামে কড়া সুদের ব্যবসা পরিচালনা করে কয়েক কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন,ওই সুদের অর্থ দিয়ে মোরেলগঞ্জে আলিসান বাড়িও করেছেন তাতীদলের সাবেক এই নেতা। মোরেলগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আহবায়ক শহিদুল হক বাবুল বলেছেন,ডঃ কাজী মনির মোরেলগঞ্জের বিএনপির রাজনীতিতে বিগত ১৭ বছর দেখা যায় নি,সুসময়ে তার মোরেলগঞ্জে আগমন মোরেলগঞ্জের দীর্ঘ রাজনৈতিক কর্মকান্ডে ত্যাগী নেতাদের হতাশ করেছে,
মোরেলগঞ্জ পৌর বিএনপির সম্মেলনে সভাপতি পদে তিনি এক প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণা করে ভোটে সেই প্রার্থীকে পরাজয় বরণ করতে দেখা যায়।

মোরেলগঞ্জ পৌর বিএনপির সভাপতি শিকদার ফরিদুল ইসলাম বলেন,ডঃ কাজী মনির মোরেলগঞ্জের বিএনপির রাজনীতির কেউ না,বিগত ১৭ বছর আমরা তাকে একমুহূর্তে জন্যেও কাছে পাই নি,৫ ই আগস্টের পরে ফেসবুক,ইউটিউবে মোরেলগঞ্জের ত্যাগী বিএনপি নেতাদের নিয়ে ষড়যন্ত্র করেন,তাকে এই অধিকার কে দিয়েছে।মোরেলগঞ্জের কাজী মনির সুস্থ ধারার বিএনপির রাজনীতিকে অসুস্থ করার পায়তারা করছে।

উক্ত বিষয়ে গণমাধ্যম কর্মীগণ তার মুঠো ফোনে একাধিকবার ফোন দিলে তিনি ফোনটি রিসিভ করেননি।
কেন্দীয় বিএনপির শীর্ষ নেতৃবৃন্দের কাছে অনুরোধ ডাঃ কাজী মনির মোরেলগঞ্জের শান্তিপ্রিয় বিএনপির নেতাকর্মীদের ঐক্যে বাঁধা সৃষ্টি করলে মোরেলগঞ্জ-শরনখোলার তৃনমুল বিএনপির নেতাকর্মীরা সেটা প্রতিহত করবে।

Please Share This Post in Your Social Media

তাতীদলের নেতা ডঃ কাজী মনিরের বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড়

আপডেট: ০৭:৫৯:০৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ জুন ২০২৫

বিশেষ প্রতিনিধিঃ বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে কেন্দীয় তাতীদলের বহিষ্কৃত নেতা ডঃ কাজী মনিরুজ্জামান মনির এর বিরুদ্ধে এক মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তানের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে,ভুক্তভোগী সিদ্দিক হাওলাদার ( ৫৭) তার অভিযোগে উল্লেখ করেন,ডঃ কাজী মনির মোরেলগঞ্জে তার নিকটস্থ আত্মীয়দের দিয়ে কয়েকটি এমএলএম সংস্হা পরিচালনা করেন,এ সংস্হাগুলোর নেপথ্যে কাজ করেন ডঃ কাজী মনির,অভিযোগ রয়েছে বিগত আওয়ামী সরকারের সময়ে নিজ এলাকায় বিভিন্ন ব্যাবসায়ীদের অধিক সুদে লোন সুবিধা দিতেল,কাজী মনির তখনকার সময়ে তার ভাতিজাকে দিয়ে চড়া সুদে লোন দিয়ে অনেক ব্যবসায়ীয়ের জিম্মি করে সুদে,আসলে টাকা আদায় করতেন,বিগত ১৭ বছর নিজ এলাকায় ব্যাবসা ছাড়া বিএনপির কোন রাজনৈতিক কর্মকান্ডে ডঃ কাজী মনিরকে দেখা যায় নি বলে মন্তব্য করেছেন স্হানীয় বিএনপির নেতৃবৃন্দ। ঢাকায় থেকে রিয়েল এস্টেট ব্যবসা সহ শাহবাগে কয়েকটি ব্যবসা প্রতিস্টান পরিচালনা করতেন কাজী মনির,আর নিজের নিকটস্হ আত্মীয় সহ মোরেলগঞ্জ পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি মনির হোসেন রাজ্জাকের ছত্রছায়ায় সমবায় সমিতির নামে কড়া সুদের ব্যবসা পরিচালনা করে কয়েক কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন,ওই সুদের অর্থ দিয়ে মোরেলগঞ্জে আলিসান বাড়িও করেছেন তাতীদলের সাবেক এই নেতা। মোরেলগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আহবায়ক শহিদুল হক বাবুল বলেছেন,ডঃ কাজী মনির মোরেলগঞ্জের বিএনপির রাজনীতিতে বিগত ১৭ বছর দেখা যায় নি,সুসময়ে তার মোরেলগঞ্জে আগমন মোরেলগঞ্জের দীর্ঘ রাজনৈতিক কর্মকান্ডে ত্যাগী নেতাদের হতাশ করেছে,
মোরেলগঞ্জ পৌর বিএনপির সম্মেলনে সভাপতি পদে তিনি এক প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণা করে ভোটে সেই প্রার্থীকে পরাজয় বরণ করতে দেখা যায়।

মোরেলগঞ্জ পৌর বিএনপির সভাপতি শিকদার ফরিদুল ইসলাম বলেন,ডঃ কাজী মনির মোরেলগঞ্জের বিএনপির রাজনীতির কেউ না,বিগত ১৭ বছর আমরা তাকে একমুহূর্তে জন্যেও কাছে পাই নি,৫ ই আগস্টের পরে ফেসবুক,ইউটিউবে মোরেলগঞ্জের ত্যাগী বিএনপি নেতাদের নিয়ে ষড়যন্ত্র করেন,তাকে এই অধিকার কে দিয়েছে।মোরেলগঞ্জের কাজী মনির সুস্থ ধারার বিএনপির রাজনীতিকে অসুস্থ করার পায়তারা করছে।

উক্ত বিষয়ে গণমাধ্যম কর্মীগণ তার মুঠো ফোনে একাধিকবার ফোন দিলে তিনি ফোনটি রিসিভ করেননি।
কেন্দীয় বিএনপির শীর্ষ নেতৃবৃন্দের কাছে অনুরোধ ডাঃ কাজী মনির মোরেলগঞ্জের শান্তিপ্রিয় বিএনপির নেতাকর্মীদের ঐক্যে বাঁধা সৃষ্টি করলে মোরেলগঞ্জ-শরনখোলার তৃনমুল বিএনপির নেতাকর্মীরা সেটা প্রতিহত করবে।