০৮:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫

মেসির জাদু ব্যর্থ, আল আহলির কাছে গোলশূন্য ড্র থামল ইন্টার মিয়ামি

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট: ০৯:৪৩:২৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫
  • / ৪৫

Messi

স্পোর্টস ডেস্ক //

ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ ২০২৫-এর গ্রুপ ‘এ’–র প্রথম ম্যাচেই হোঁচট খেল ইন্টার মিয়ামি। যুক্তরাষ্ট্রের হার্ড রক স্টেডিয়ামে প্রায় ৬০,৯২৭ দর্শকের সামনে মাঠে নামে লিওনেল মেসির দল, কিন্তু শক্তিশালী মিশরীয় ক্লাব আল আহলির বিপক্ষে গোলশূন্য ড্র করেই সন্তুষ্ট থাকতে হয় তাদের।

ম্যাচজুড়ে মেসির পায়ে ছিল জাদু, কিন্তু গোলরক্ষক মোহাম্মদ এল শেনাওয়ি যেন ছিলেন অতিমানবীয় ফর্মে। মেসির নেওয়া পাঁচটি শটের মধ্যে দুটো লক্ষ্যে গেলেও কোনোটিই পরিণত হয়নি গোলে। একটি শট বারপোস্টে লেগে ফিরে আসে, অন্য একটি শট ম্যাচের একেবারে অন্তিম মুহূর্তে চমৎকার সেভ করেন শেনাওয়ি।

  • ৪৩ মিনিটে আল আহলির হয়ে ত্রেজেগে পেনাল্টি মিস করেন, দুর্দান্ত সেভ করেন মিয়ামির গোলরক্ষক অস্কার উস্তারি

  • মেসি একাধিকবার অলিম্পিক গোলের চেষ্টা করেন কর্নার থেকে, প্রতিবারই বাধা হয়ে দাঁড়ান শেনাওয়ি।

  • ৬৪ মিনিটে মেসির ফ্রি-কিক পাশের জালে লাগে, আবারও হতাশা।

  • বুসকেটস ও সুয়ারেজ হলুদ কার্ড দেখেন আক্রমণ ঠেকাতে গিয়ে।

ম্যাচের সবচেয়ে বড় তারকা হয়ে ওঠেন দুই গোলরক্ষক—মেসিদের বিপক্ষে শেনাওয়ি, আর ত্রেজেগের পেনাল্টি ঠেকানো উস্তারি। এ দুজনের কারণেই ম্যাচে গোলের মুখ দেখেনি কোনো দল।

আফ্রিকান ক্লাব হিসেবে আল আহলি দেখিয়ে দিলো, তারা আর কোনোভাবেই ইউরোপ কিংবা আমেরিকার বড় ক্লাবগুলোর তুলনায় পিছিয়ে নেই। মেসি, বুসকেটস, সুয়ারেজদের মত বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের সামনে রেখে ড্র করে গর্বিতভাবে মাঠ ছাড়ে তারা।

ম্যাচ শেষে ইন্টার মিয়ামি দলের মুখে ছিল স্পষ্ট হতাশা। মেসির চোখেমুখেও ফুটে উঠেছে গোল না পাওয়ার কষ্ট। অন্যদিকে, আল আহলি শিবিরে ড্র’কেও জয় হিসেবে উদযাপন করতে দেখা যায়।

Please Share This Post in Your Social Media

মেসির জাদু ব্যর্থ, আল আহলির কাছে গোলশূন্য ড্র থামল ইন্টার মিয়ামি

আপডেট: ০৯:৪৩:২৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫
স্পোর্টস ডেস্ক //

ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ ২০২৫-এর গ্রুপ ‘এ’–র প্রথম ম্যাচেই হোঁচট খেল ইন্টার মিয়ামি। যুক্তরাষ্ট্রের হার্ড রক স্টেডিয়ামে প্রায় ৬০,৯২৭ দর্শকের সামনে মাঠে নামে লিওনেল মেসির দল, কিন্তু শক্তিশালী মিশরীয় ক্লাব আল আহলির বিপক্ষে গোলশূন্য ড্র করেই সন্তুষ্ট থাকতে হয় তাদের।

ম্যাচজুড়ে মেসির পায়ে ছিল জাদু, কিন্তু গোলরক্ষক মোহাম্মদ এল শেনাওয়ি যেন ছিলেন অতিমানবীয় ফর্মে। মেসির নেওয়া পাঁচটি শটের মধ্যে দুটো লক্ষ্যে গেলেও কোনোটিই পরিণত হয়নি গোলে। একটি শট বারপোস্টে লেগে ফিরে আসে, অন্য একটি শট ম্যাচের একেবারে অন্তিম মুহূর্তে চমৎকার সেভ করেন শেনাওয়ি।

  • ৪৩ মিনিটে আল আহলির হয়ে ত্রেজেগে পেনাল্টি মিস করেন, দুর্দান্ত সেভ করেন মিয়ামির গোলরক্ষক অস্কার উস্তারি

  • মেসি একাধিকবার অলিম্পিক গোলের চেষ্টা করেন কর্নার থেকে, প্রতিবারই বাধা হয়ে দাঁড়ান শেনাওয়ি।

  • ৬৪ মিনিটে মেসির ফ্রি-কিক পাশের জালে লাগে, আবারও হতাশা।

  • বুসকেটস ও সুয়ারেজ হলুদ কার্ড দেখেন আক্রমণ ঠেকাতে গিয়ে।

ম্যাচের সবচেয়ে বড় তারকা হয়ে ওঠেন দুই গোলরক্ষক—মেসিদের বিপক্ষে শেনাওয়ি, আর ত্রেজেগের পেনাল্টি ঠেকানো উস্তারি। এ দুজনের কারণেই ম্যাচে গোলের মুখ দেখেনি কোনো দল।

আফ্রিকান ক্লাব হিসেবে আল আহলি দেখিয়ে দিলো, তারা আর কোনোভাবেই ইউরোপ কিংবা আমেরিকার বড় ক্লাবগুলোর তুলনায় পিছিয়ে নেই। মেসি, বুসকেটস, সুয়ারেজদের মত বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের সামনে রেখে ড্র করে গর্বিতভাবে মাঠ ছাড়ে তারা।

ম্যাচ শেষে ইন্টার মিয়ামি দলের মুখে ছিল স্পষ্ট হতাশা। মেসির চোখেমুখেও ফুটে উঠেছে গোল না পাওয়ার কষ্ট। অন্যদিকে, আল আহলি শিবিরে ড্র’কেও জয় হিসেবে উদযাপন করতে দেখা যায়।