০৬:৪২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫

মুকসুদপুরে এইচএসসিতে ফেল করায় ছাত্রীর আত্মহত্যা

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট: ০৮:২৪:৫৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৫
  • / ৭৩

স্টাফ রিপোর্টার : ইমরান মাতুব্বর (গোপালগঞ্জ)

এইচএসসি পরীক্ষায় এক বিষয়ে অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছে কনিকা আক্তার নামের এক শিক্ষার্থী।
সে গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুর উপজেলার মহারাজপুর ইউনিয়নের লোহাচুড়া গ্রামের মোকসেদ মুন্সীর মেয়ে।

পরিবার সূত্রে জানা গেছে, কনিকা আক্তার সরকারি মুকসুদপুর কলেজের মানবিক বিভাগের ছাত্রী ছিলেন। চলতি বছরের এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর জানা যায়, সে ইংরেজি বিষয়ে ফেল করেছে।

ফল জানার পর থেকেই সে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে। পরিবারের সদস্যরা তাকে সান্তনা দেওয়ার চেষ্টা করলেও কনিকা গভীর হতাশায় ভুগছিল। শনিবার (১৮ অক্টোবর) বিকেলে নিজ বাড়ির বাথরুমে ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করে সে।

পরিবারের সদস্যরা উদ্ধার করে মুকসুদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক নিলয় রঞ্জন বল্লভ তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

কনিকা আক্তারের মৃত্যুতে পুরো এলাকায় নেমে এসেছে গভীর শোকের ছায়া।

মুকসুদপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোস্তফা কামাল ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, “এটি একটি আত্মহত্যার ঘটনা। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।”

Please Share This Post in Your Social Media

বিজ্ঞাপন: ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট এর জন্য যোগাযোগ করুন: ০১৮২৪৯০৯০১০
বিজ্ঞাপন: ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট এর জন্য যোগাযোগ করুন: ০১৮২৪৯০৯০১০

মুকসুদপুরে এইচএসসিতে ফেল করায় ছাত্রীর আত্মহত্যা

আপডেট: ০৮:২৪:৫৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৫

স্টাফ রিপোর্টার : ইমরান মাতুব্বর (গোপালগঞ্জ)

এইচএসসি পরীক্ষায় এক বিষয়ে অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছে কনিকা আক্তার নামের এক শিক্ষার্থী।
সে গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুর উপজেলার মহারাজপুর ইউনিয়নের লোহাচুড়া গ্রামের মোকসেদ মুন্সীর মেয়ে।

পরিবার সূত্রে জানা গেছে, কনিকা আক্তার সরকারি মুকসুদপুর কলেজের মানবিক বিভাগের ছাত্রী ছিলেন। চলতি বছরের এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর জানা যায়, সে ইংরেজি বিষয়ে ফেল করেছে।

ফল জানার পর থেকেই সে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে। পরিবারের সদস্যরা তাকে সান্তনা দেওয়ার চেষ্টা করলেও কনিকা গভীর হতাশায় ভুগছিল। শনিবার (১৮ অক্টোবর) বিকেলে নিজ বাড়ির বাথরুমে ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করে সে।

পরিবারের সদস্যরা উদ্ধার করে মুকসুদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক নিলয় রঞ্জন বল্লভ তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

কনিকা আক্তারের মৃত্যুতে পুরো এলাকায় নেমে এসেছে গভীর শোকের ছায়া।

মুকসুদপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোস্তফা কামাল ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, “এটি একটি আত্মহত্যার ঘটনা। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।”