১১:৪৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

দূর দেশে থেকেও দেশের ক্লান্তি লগ্নে সহোযোগিতার হাত বাড়ালেন — ফারদিন!

ডেস্ক নিউজ
  • আপডেট: ০১:১৫:০৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫
  • / ১৮৩
মাসুম বিল্লাল ফারদিন — শুধু একটি নাম নয়,
বাংলাদেশসহ এশিয়ার বহু দেশের প্রিয়মুখ।
ডিপ্লোমেটিক অঙ্গনে যেমন উজ্জ্বল,
তেমনি সংস্কৃতির মঞ্চেও অপ্রতিরোধ্য!
গতকাল মাইলস্টোন স্কুলে ঘটে যাওয়া মর্মান্তিক ঘটনায়
চুপ করে বসে থাকেননি তিনি —
পাকিস্তানে থেকেও করেছেন মানুষের পাশে দাঁড়ানোর দৃঢ় সংকল্প।
•১২,০০০ বোতল বিশুদ্ধ পানি,
•৬০০ জনের খাবার,
•অগ্নিদগ্ধ শিশুদের হাসপাতালে নেবার জন্য নিজের গাড়ি,
•চারজন শিশুর অপারেশনের দায়িত্ব,
•নিজের ফ্ল্যাট উন্মুক্ত করে দিয়েছেন অসহায় মা-বোনদের জন্য,
•এমনকি একজন প্রসূতির সন্তান জন্মের পুরো খরচ নিজে বহন করেছেন —
সবই করেছেন দেশের বাইরে থেকেই।
ফারদিন যখন WhatsApp-এ কথা বলছিলেন,
চোখ ভিজে যাচ্ছিল তার —
“আমি দেশের বাইরে, কিন্তু আমার ১১ বছরের একমাত্র সন্তান রয়েছে দেশে।
তার কথা মনে পড়লেই বুঝি দেশের প্রতি কতটা দায়বদ্ধ আমি।
মানুষের কষ্ট আমার সহ্য হয় না।”
তিনি অনুরোধ করেন —
“এটিকে কেউ রাজনৈতিক রঙ দেবেন না।
এটা মানবতা, এটা ভালোবাসা।”
এই প্রথম নয়,
করোনার সময় থেকে ফারদিন ছিলেন মানুষের পাশে —
অসহায়দের পাশে, বিপদের দিনে।
আজ তিনি
পাকিস্তান ও বাংলাদেশের যৌথ সাংস্কৃতিক প্রতিনিধি,
Fardin & Friends International Band-এর প্রতিষ্ঠাতা,
আর তাই অনেকেই তাকে বলেন —
‘বাংলাদেশের সালমান খান ভাইজান’,
বা ‘দূর থেকে মানবতার ভাইজান’!

Please Share This Post in Your Social Media

বিজ্ঞাপন: ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট এর জন্য যোগাযোগ করুন: ০১৮২৪৯০৯০১০
বিজ্ঞাপন: ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট এর জন্য যোগাযোগ করুন: ০১৮২৪৯০৯০১০

দূর দেশে থেকেও দেশের ক্লান্তি লগ্নে সহোযোগিতার হাত বাড়ালেন — ফারদিন!

আপডেট: ০১:১৫:০৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫
মাসুম বিল্লাল ফারদিন — শুধু একটি নাম নয়,
বাংলাদেশসহ এশিয়ার বহু দেশের প্রিয়মুখ।
ডিপ্লোমেটিক অঙ্গনে যেমন উজ্জ্বল,
তেমনি সংস্কৃতির মঞ্চেও অপ্রতিরোধ্য!
গতকাল মাইলস্টোন স্কুলে ঘটে যাওয়া মর্মান্তিক ঘটনায়
চুপ করে বসে থাকেননি তিনি —
পাকিস্তানে থেকেও করেছেন মানুষের পাশে দাঁড়ানোর দৃঢ় সংকল্প।
•১২,০০০ বোতল বিশুদ্ধ পানি,
•৬০০ জনের খাবার,
•অগ্নিদগ্ধ শিশুদের হাসপাতালে নেবার জন্য নিজের গাড়ি,
•চারজন শিশুর অপারেশনের দায়িত্ব,
•নিজের ফ্ল্যাট উন্মুক্ত করে দিয়েছেন অসহায় মা-বোনদের জন্য,
•এমনকি একজন প্রসূতির সন্তান জন্মের পুরো খরচ নিজে বহন করেছেন —
সবই করেছেন দেশের বাইরে থেকেই।
ফারদিন যখন WhatsApp-এ কথা বলছিলেন,
চোখ ভিজে যাচ্ছিল তার —
“আমি দেশের বাইরে, কিন্তু আমার ১১ বছরের একমাত্র সন্তান রয়েছে দেশে।
তার কথা মনে পড়লেই বুঝি দেশের প্রতি কতটা দায়বদ্ধ আমি।
মানুষের কষ্ট আমার সহ্য হয় না।”
তিনি অনুরোধ করেন —
“এটিকে কেউ রাজনৈতিক রঙ দেবেন না।
এটা মানবতা, এটা ভালোবাসা।”
এই প্রথম নয়,
করোনার সময় থেকে ফারদিন ছিলেন মানুষের পাশে —
অসহায়দের পাশে, বিপদের দিনে।
আজ তিনি
পাকিস্তান ও বাংলাদেশের যৌথ সাংস্কৃতিক প্রতিনিধি,
Fardin & Friends International Band-এর প্রতিষ্ঠাতা,
আর তাই অনেকেই তাকে বলেন —
‘বাংলাদেশের সালমান খান ভাইজান’,
বা ‘দূর থেকে মানবতার ভাইজান’!