০২:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫

জামিন পেয়ে সাংবাদিক ও এলাকাবাসীকে হুমকি মাদক কারবারির,,,দৈনিক বর্তমান কথা

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট: ০৭:০৩:১৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • / ৮২

মামুন, (মির্জাগঞ্জ)পটুয়াখালী।

,পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে মাদক মামলায় জামিন পেয়েই সাংবাদিক সহ এলাকাবাসীকে নানাভাবে হুমকি দিচ্ছে মোঃ জিয়া সিকদার নামে এক মাদক কারবারি। উপজেলায় মাদক সম্রাট নামে কুখ্যাত এই জিয়া সিকদার।
জানা যায়,বুধবার (২৪ জুলাই) রাত ৩টা ৫০ মিনিটের দিকে মির্জাগঞ্জ আর্মি ক্যাম্প থেকে সেনাবাহিনীর একটি বিশেষ টিম এবং মির্জাগঞ্জ থানার পুলিশ যৌথভাবে অভিযান পরিচালনা করে। এ সময় দেউলী সুবিদখালী ইউনিয়নের রানিপুর-পূর্বদেউলী চৌরাস্তা বাসস্ট্যান্ড বাজারে জিয়া সিকদারের নিজ দোকান ঘিরে ফেলে তল্লাশি চালানো হয়।
দোকানের মধ্য হতে ৪০৫ গ্রাম গাঁজা, ২ কোটা শুকনা গাঁজা, ৬টি গাঁজা স্টিক, ৭টি দিয়াশলাই, ৩টি সিরিঞ্জ, ১টি চাকু, ১টি কাঁচি এবং ১টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করে যৌথবাহিনী।
মির্জাগঞ্জ থানা পুলিশ মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করে জিয়া সিকদারকে জেল হাজতে প্রেরণ করেন। কিন্তু এক মাসের আগেই তাকে জামিনে মুক্ত করে দেয় মির্জাগঞ্জ বিজ্ঞ আদালত।
জামিনে মুক্তি পেয়েই এলাকায় ফিরে পুনরায় মাদক কারবার ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হয়ে যায়। পূর্ব দেউলী বাসস্ট্যান্ডে রিপনের দোকানে মাদকসেবীদের নিয়ে মোবাইল জুয়া,মাদক বিকিকিনির আখড়া গড়ে তুলছে।
দিন দিন বেপরোয়া ওঠছে জিয়া সিকদার। এলাকার ভদ্র,শিক্ষিত সমাজ মুখ খুলছেনা মান সম্মান হারানোর ভয়ে।
উঠতি বয়সী তরুণরা জিয়া সিকদারের গ্রাহক। মাদকাসক্ত তরুণদের অভিভাবকের মাঝে আতঙ্ক ও উদ্বিগ্নের মাত্রা বেড়ে চলেছে।
আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে তাকে ধরিয়ে দিয়েছে এমন কথা বলে প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে মির্জাগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক দৈনিক রুপালী বাংলাদেশ এর উপজেলা প্রতিনিধি মল্লিক মাকসুদ আহমেদ বায়েজীদকে। এছাড়া স্থানীয় চায়ের দোকানদার রায়হানকে,রানীপুর গ্রামের ডালিম মুন্সিকে। স্থানীয় ব্যবসায়ী কামরুজ্জামানকে দোকান করতে দিবেনা এভাবে নানান হুমকি দিচ্ছে জিয়া সিকদার।
মল্লিক মাকসুদ আহমেদ বায়েজীদ জানান,জিয়া সিকদার জামিনে এসে বেপরোয়া হয়ে ওঠছে। তাকে প্রাণনাশের হুমকির বিষয়টি তিনি মির্জাগঞ্জ থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এবং সেনা ক্যাম্পের সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসারকে মৌখিকভাব ফোনের মাধ্যমে জানিয়েছেন এবং কিছু ডকুমেন্টও পাঠিয়েছেন। তিনি আরও বলেন,প্রায় আধা কেজি ওজনের গাঁজা সহ আটক হওয়ার এক মাস যেতে না যেতে এ ধরণের আসামি মুক্তি পায় কীভাবে বোধগম্য নয়। দোকানদার রায়হান বলেন,আমার দোকানে এসে নানানভাবে হুমকি দিচ্ছে জিয়া সিকদার। স্থানীয় সহিদুল বলেন , বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাতা বার্ষিকীতে কর্মী -লোকজন নিয়ে কেন গিয়েছি এর জবাবদিহিতা চায় জিয়া সিকদার। এরপর নানাভাবে হুমকি ধামকি দিয়েই চলছে। জিয়া সিকদার যে কয়দিন এলাকায় ছিলনা ততোদিন এলাকায় শান্তি বিরাজমান ছিল‌। জিয়া সিকদার জামিনে ফিরে আসার পরে মাদক,জুয়া সহ নানান অপরাধের মাত্রা অবাধে বেড়ে চলছে।
ডালিম মুন্সি বলেন,আমি স্যারকে (মল্লিক মাকসুদ আহমেদ বায়েজীদ ভাইকে) রাতে বাড়ি পৌঁছে দেই। তাঁর বাড়ির দিকে যেতে ইটের রাস্তায় যেন না পা দেই এভাবে লোকজনের কাছে হুমকি দেয় জিয়া সিকদার। মল্লিক মাকসুদ আহমেদ বায়েজীদকে একা পেলে ক্ষতি সাধন করবে,এরূপ শঙ্কা রয়েছে। এ বিষয় জিয়ার স্ত্রী ও শাশুড়ির কাছেও আমি বলে আসছি, কিন্তু সে কিছুতেই থামছেনা।
স্থানীয় দোকানদার কামরুজ্জামান (কামরুল) ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন,জিয়া সিকদার আগের জামিন এসে আগের চেয়েও বেশি শক্তি ও ক্ষমতা দেখাচ্ছে। রিপনের চায়ের দোকানের সামনে বসে মাদকসেবীদের নিয়ে জটলা পাকাচ্ছে, প্রকাশ্যে অনলাইন জুয়া খেলছে। কারণে অকারণে যাকে তাকে ব্যপক গালিগালাজ করছে,হুমকি ধামকি দিচ্ছে। তাঁর দ্বারা মাদকের পাশাপাশি যে কেউ যে কোনো সময় ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
স্থানীয় ভুক্তভোগী পরিবারের কয়েকজন জানান,গত ত্রিশ বছরে এই এলাকায় মাদকের বিস্তার প্রকাশ্যে আসেনি। কিন্তু জিয়া সিকদার মাত্র দুই-তিন বছরে মাদক এমনভাবে জড়িয়ে দিয়েছে যে,সপ্তম শ্রেণিতে পড়ুয়া শিক্ষার্থীও বাদ পড়েনি। উঠতি বয়সী সন্তানদের নিয়ে আমরা শঙ্কায় দিনাতিপাত করছি‌।
যৌথবাহিনী কর্তৃক তাঁর গ্রেপ্তারে কিছুটা স্বস্তি প্রকাশ করেছিলাম। কিন্তু দ্রুত মুক্তিতে স্বস্তির বদলে এখন আতঙ্কিত। তাঁরা আরও বলেন, হাতেনাতে আধা কেজি গাঁজাসহ মাদক সম্রাট জিয়া সিকদার আটক হওয়ার বিশ পঁচিশ দিনের মাথায় জামিন পেয়ে অনন্য নজির স্থাপন করলো‌। জেল হাজতে পাঠানো হয় অপরাধীদের শাস্তি ও সংশোধনের জন্য।
এখন তাঁর আস্কারা-ঔদ্ধত্যর মাত্রা আরও বেড়ে গেছে। এলাকায় সর্বত্র আতঙ্ক বিরাজ করছে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরেই জিয়া সিকদার এলাকায় মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত থেকে শিশু -কিশোর যেমন সপ্তম অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মুখে পর্যন্ত মাদক তুলে দিয়েছিল।
মোঃজিয়া সিকদারের বক্তব্যর জন্য তাকে ফোন দেয়া হলে, তিনি সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে ফোন কেটে দেন।
মির্জাগঞ্জ থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ নজরুল ইসলাম মৃধা জানান,
আদালত থেকে জামিন নিয়ে এলাকায় এসে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে যুক্ত হলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মাদক ব্যবসার সাথে জড়িতদের গ্রেফতার করতে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। কোনোভাবেই মাদক ব্যবসায়ীদের ছাড় দেয়া হবে না।

Please Share This Post in Your Social Media

বিজ্ঞাপন: ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট এর জন্য যোগাযোগ করুন: ০১৮২৪৯০৯০১০
বিজ্ঞাপন: ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট এর জন্য যোগাযোগ করুন: ০১৮২৪৯০৯০১০

জামিন পেয়ে সাংবাদিক ও এলাকাবাসীকে হুমকি মাদক কারবারির,,,দৈনিক বর্তমান কথা

আপডেট: ০৭:০৩:১৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

মামুন, (মির্জাগঞ্জ)পটুয়াখালী।

,পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে মাদক মামলায় জামিন পেয়েই সাংবাদিক সহ এলাকাবাসীকে নানাভাবে হুমকি দিচ্ছে মোঃ জিয়া সিকদার নামে এক মাদক কারবারি। উপজেলায় মাদক সম্রাট নামে কুখ্যাত এই জিয়া সিকদার।
জানা যায়,বুধবার (২৪ জুলাই) রাত ৩টা ৫০ মিনিটের দিকে মির্জাগঞ্জ আর্মি ক্যাম্প থেকে সেনাবাহিনীর একটি বিশেষ টিম এবং মির্জাগঞ্জ থানার পুলিশ যৌথভাবে অভিযান পরিচালনা করে। এ সময় দেউলী সুবিদখালী ইউনিয়নের রানিপুর-পূর্বদেউলী চৌরাস্তা বাসস্ট্যান্ড বাজারে জিয়া সিকদারের নিজ দোকান ঘিরে ফেলে তল্লাশি চালানো হয়।
দোকানের মধ্য হতে ৪০৫ গ্রাম গাঁজা, ২ কোটা শুকনা গাঁজা, ৬টি গাঁজা স্টিক, ৭টি দিয়াশলাই, ৩টি সিরিঞ্জ, ১টি চাকু, ১টি কাঁচি এবং ১টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করে যৌথবাহিনী।
মির্জাগঞ্জ থানা পুলিশ মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করে জিয়া সিকদারকে জেল হাজতে প্রেরণ করেন। কিন্তু এক মাসের আগেই তাকে জামিনে মুক্ত করে দেয় মির্জাগঞ্জ বিজ্ঞ আদালত।
জামিনে মুক্তি পেয়েই এলাকায় ফিরে পুনরায় মাদক কারবার ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হয়ে যায়। পূর্ব দেউলী বাসস্ট্যান্ডে রিপনের দোকানে মাদকসেবীদের নিয়ে মোবাইল জুয়া,মাদক বিকিকিনির আখড়া গড়ে তুলছে।
দিন দিন বেপরোয়া ওঠছে জিয়া সিকদার। এলাকার ভদ্র,শিক্ষিত সমাজ মুখ খুলছেনা মান সম্মান হারানোর ভয়ে।
উঠতি বয়সী তরুণরা জিয়া সিকদারের গ্রাহক। মাদকাসক্ত তরুণদের অভিভাবকের মাঝে আতঙ্ক ও উদ্বিগ্নের মাত্রা বেড়ে চলেছে।
আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে তাকে ধরিয়ে দিয়েছে এমন কথা বলে প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে মির্জাগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক দৈনিক রুপালী বাংলাদেশ এর উপজেলা প্রতিনিধি মল্লিক মাকসুদ আহমেদ বায়েজীদকে। এছাড়া স্থানীয় চায়ের দোকানদার রায়হানকে,রানীপুর গ্রামের ডালিম মুন্সিকে। স্থানীয় ব্যবসায়ী কামরুজ্জামানকে দোকান করতে দিবেনা এভাবে নানান হুমকি দিচ্ছে জিয়া সিকদার।
মল্লিক মাকসুদ আহমেদ বায়েজীদ জানান,জিয়া সিকদার জামিনে এসে বেপরোয়া হয়ে ওঠছে। তাকে প্রাণনাশের হুমকির বিষয়টি তিনি মির্জাগঞ্জ থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এবং সেনা ক্যাম্পের সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসারকে মৌখিকভাব ফোনের মাধ্যমে জানিয়েছেন এবং কিছু ডকুমেন্টও পাঠিয়েছেন। তিনি আরও বলেন,প্রায় আধা কেজি ওজনের গাঁজা সহ আটক হওয়ার এক মাস যেতে না যেতে এ ধরণের আসামি মুক্তি পায় কীভাবে বোধগম্য নয়। দোকানদার রায়হান বলেন,আমার দোকানে এসে নানানভাবে হুমকি দিচ্ছে জিয়া সিকদার। স্থানীয় সহিদুল বলেন , বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাতা বার্ষিকীতে কর্মী -লোকজন নিয়ে কেন গিয়েছি এর জবাবদিহিতা চায় জিয়া সিকদার। এরপর নানাভাবে হুমকি ধামকি দিয়েই চলছে। জিয়া সিকদার যে কয়দিন এলাকায় ছিলনা ততোদিন এলাকায় শান্তি বিরাজমান ছিল‌। জিয়া সিকদার জামিনে ফিরে আসার পরে মাদক,জুয়া সহ নানান অপরাধের মাত্রা অবাধে বেড়ে চলছে।
ডালিম মুন্সি বলেন,আমি স্যারকে (মল্লিক মাকসুদ আহমেদ বায়েজীদ ভাইকে) রাতে বাড়ি পৌঁছে দেই। তাঁর বাড়ির দিকে যেতে ইটের রাস্তায় যেন না পা দেই এভাবে লোকজনের কাছে হুমকি দেয় জিয়া সিকদার। মল্লিক মাকসুদ আহমেদ বায়েজীদকে একা পেলে ক্ষতি সাধন করবে,এরূপ শঙ্কা রয়েছে। এ বিষয় জিয়ার স্ত্রী ও শাশুড়ির কাছেও আমি বলে আসছি, কিন্তু সে কিছুতেই থামছেনা।
স্থানীয় দোকানদার কামরুজ্জামান (কামরুল) ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন,জিয়া সিকদার আগের জামিন এসে আগের চেয়েও বেশি শক্তি ও ক্ষমতা দেখাচ্ছে। রিপনের চায়ের দোকানের সামনে বসে মাদকসেবীদের নিয়ে জটলা পাকাচ্ছে, প্রকাশ্যে অনলাইন জুয়া খেলছে। কারণে অকারণে যাকে তাকে ব্যপক গালিগালাজ করছে,হুমকি ধামকি দিচ্ছে। তাঁর দ্বারা মাদকের পাশাপাশি যে কেউ যে কোনো সময় ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
স্থানীয় ভুক্তভোগী পরিবারের কয়েকজন জানান,গত ত্রিশ বছরে এই এলাকায় মাদকের বিস্তার প্রকাশ্যে আসেনি। কিন্তু জিয়া সিকদার মাত্র দুই-তিন বছরে মাদক এমনভাবে জড়িয়ে দিয়েছে যে,সপ্তম শ্রেণিতে পড়ুয়া শিক্ষার্থীও বাদ পড়েনি। উঠতি বয়সী সন্তানদের নিয়ে আমরা শঙ্কায় দিনাতিপাত করছি‌।
যৌথবাহিনী কর্তৃক তাঁর গ্রেপ্তারে কিছুটা স্বস্তি প্রকাশ করেছিলাম। কিন্তু দ্রুত মুক্তিতে স্বস্তির বদলে এখন আতঙ্কিত। তাঁরা আরও বলেন, হাতেনাতে আধা কেজি গাঁজাসহ মাদক সম্রাট জিয়া সিকদার আটক হওয়ার বিশ পঁচিশ দিনের মাথায় জামিন পেয়ে অনন্য নজির স্থাপন করলো‌। জেল হাজতে পাঠানো হয় অপরাধীদের শাস্তি ও সংশোধনের জন্য।
এখন তাঁর আস্কারা-ঔদ্ধত্যর মাত্রা আরও বেড়ে গেছে। এলাকায় সর্বত্র আতঙ্ক বিরাজ করছে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরেই জিয়া সিকদার এলাকায় মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত থেকে শিশু -কিশোর যেমন সপ্তম অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মুখে পর্যন্ত মাদক তুলে দিয়েছিল।
মোঃজিয়া সিকদারের বক্তব্যর জন্য তাকে ফোন দেয়া হলে, তিনি সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে ফোন কেটে দেন।
মির্জাগঞ্জ থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ নজরুল ইসলাম মৃধা জানান,
আদালত থেকে জামিন নিয়ে এলাকায় এসে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে যুক্ত হলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মাদক ব্যবসার সাথে জড়িতদের গ্রেফতার করতে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। কোনোভাবেই মাদক ব্যবসায়ীদের ছাড় দেয়া হবে না।